পাতা:বেণী রায় (সংখ্যা ১) - সত্যরঞ্জন রায়.pdf/১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেণী রায়। ব্ৰাহ্মণপণ্ডিত নন। কাশীর পরম পণ্ডিত মাধবাচাৰ্য্যের প্রধান শিষ্য তিনি। এই উপাধি প্লাবিত বঙ্গদেশে শত সহস্ৰ বাগীশ-ভূষণ-অলঙ্কারপঞ্চানন-অর্ণব সাগর-নিধি-রত্ন-চুধু-শিরোমণি প্রভৃতির মধ্যে বেণী ঠাকুর পণ্ডিতশিরোমণি । তিনি ইচ্ছা করিয়া উপাধি প্ৰত্যাখ্যান করিয়াছেন। তঁহাকে ফিরাইয়া না আনিলে পণ্ডিতমণ্ডলীর মত হইবে না ।” জলিল। কি গেরো, উপাধির ফিরিস্ত দিয়া কি করিবঠাকুর ? বেণী কোথায় আছে তাই বল। হৃষীকেশ । শ্ৰীরাম শাস্ত্রী যে উপাধিধারী পণ্ডিতগণের অপমানসুচক কথা বলিলেন তাহ দেখিতেছেন না। ঐ হতভাগ নিরুপাধি পণ্ডিতটাকেই আপনাদেরও দরকার দেখিতেছি, थी जोश्त्र ! জলিল। হঁয়, ই,-সে কোথায় বল ! হৃষীকেশ। আজও সাতোড়ে কুটুম্ববাড়ীতে আছে। কাল বাড়ী আসিবে শুনিতেছি। উল্লাসে জলিল ব্ৰাহ্মণের সম্মুখে একটা আসরফি ফেলিয়া দিল। ব্ৰাহ্মণ সেই স্বর্ণমুদ্রা কুড়াইয়া লইয়া পাঠান যুবকদ্বয়কে বহুৎ বহুৎ সেলাম করিয়া চলিয়া গেলেন। “অখণ্ড মণ্ডলাকারং মুদ্রারূপং মনোহরং” দর্শন করিয়া তর্কালঙ্কার অপমানের জ্বালা ভুলিয়া গিয়া হাসিতে হাসিতে বাড়ীতে আসিলেন। তিনি দেখিলেন, পরিচর্চায় লাভও মন্দ নয়। ব্ৰাহ্মণ চলিয়া গেলে খলিল বলিল, “কেমন দোস্ত, বলি · Sbም