পাতা:বেণী রায় (সংখ্যা ১) - সত্যরঞ্জন রায়.pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ পরিচ্ছে"/ দুশ্চরিত্ৰ ভাগিনেয় সংসার হইতে আপনি দূর হইয়াছে বলিয়া যুগল সুখী হইয়াছিলেন। নহিলে তিনিই তাহাকে দূর করিতেন। কিন্তু দিদির মনে দুঃখ না দিয়া তিনি এ সব ভৎসনায় কৰ্ণপাত না করিয়া বন্ধু চণ্ডী প্ৰসাদ রায়কে ডাকিয়া পাঠাইলেন। বন্ধু আসিলে তিনি তঁহাকে সকল কথা জানাইয়া বলিলেন, “ভাই, আমাদের এখানে এই দেবীর বাস এখন দুঃসহ হইয়া পড়িয়াছে। তুমি আশ্রয় না দিলে তিনি হয়ত কোথাও চলিয়া যাইবেন এবং তিনি আবার বিপদে পড়িলে সে পাতক আমাদেরই হইবে। সতীকে তোমার বাটীতে স্থান দিয়া আমায় চিরকৃতজ্ঞতাপাশে বদ্ধ করা ভাই ! এমন দেবীর জীবন আমি কোনমতে নষ্ট হইতে দিতে পারি না। তুমি বুঝিতেছ না, এই সব মহাশক্তির অংশরূপিণী মহিলাদের পুণ্যময় জীবনই এই অভিশপ্ত দেশের একমাত্র ভরসা ?” চণ্ডী প্ৰসাদ । দাদা, এই দেবী কি আমার বাড়ীতে বাস করিতে সম্মত হইবেন ? যুগল। সে ভার আমায় দাও। তিনি রাজি হইলেচণ্ডী। আর কোন কথাই নাই। বাড়ীতে আমার স্ত্রী ও পুত্রকন্যা আছে। কোন অসুবিধা হইবে না । তোমার মত আমিও শৈশবে মাতৃহীন। স্ত্রীকে বলিব, আমি মাকে ঘরে আনিয়াছি। আর যুগলদা, তুমি স্থির জানিও, আমার মার পূর্বকথা ঘূণাক্ষরেও পোতাজিয়ায় কেহ জানিতে পরিবে না। नष्ठान श्ना भांकि अश्री कबिद ना ।