পাতা:বেণী রায় (সংখ্যা ১) - সত্যরঞ্জন রায়.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ। অন্য আরোহী রঙ্গ করিয়া বলিলেন, “শুধু আশীৰ্ব্বাদ, डोंङ्गाछे ?” হৃষীকেশ। দেখিতেছি, তোমাদের দেবদ্বিলে একেবারেই अख् िनाशे । * নৌকারোহীদিগের মধ্যে যিনি হৃষীকেশের সহিত প্ৰথম কথা বলিয়াছিলেন তিনি কহিলেন, “আচ্ছা, ভট্টাচাৰ্য্য ঠাকুর অমনি চলুন ।” হৃষীকেশ তাহার পুটুলি লইয়া ছিপে উঠিলেন ও নৌকারোহী দিগের নিকট তাঙ্গার বর্তমান দুৰ্দশার কথা বলিতে লাগিলেন। প্ৰসঙ্গক্রমে তিনি জমিদারদিগকে ও বেণী রায়কে যথেষ্ট গালি দিয়া তঁহাদিগকে শীঘ্ৰ উচ্ছন্ন যাইবার জন্য অভিসম্পাৎ দিলেন। ইহা শুনিয়া নৌকারোহী ব্যক্তিরা হাসিয়া উঠিলেন। অষীকেশ ঠাকুর ধৈৰ্য্যচ্যুত হইয়া দলিলেন, “ঘোর কলি, ঘোর কলি, নহিলে ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতের দুঃখে তোমরা হাস্য করিলে কেন ?” রিক্ত (?) হস্তে ফিরিবার পর শেষে এই অপমান ?” এমন সময়ে আরোহীদের মধ্যে একজন তাহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “ঠাকুর মশায়ের নাম কি ?” হৃষীকেশ। আমাকে চেন না, তুমি কোন দেশের লোক হৈ ? আমার নাম শ্ৰীহৃষীকেশ দেবশৰ্ম্মিা তর্কালঙ্কার। ইহা শুনিয়া প্ৰথমোক্ত ব্যক্তি হাস্য সম্বরণ করিতে না পারিয়া কহিলেন, “সেকি, ভট্টাচাৰ্য্য মশায় কবে থেকে তর্কালঙ্কার