পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ এমন কি-জাবা, বোৰ্ণিও, সুমাত্ৰা প্রভৃতি দ্বীপে যত জাহাজ যাইত, সবই তাহার ছিল । সেখানকার সব মাল তাহার একচেটিয়া ছিল। বেণেদের ভিতর তখন চারিটি আশ্রম ছিল— ছত্তিক আশ্রম, দেশ-আশ্রম, সঙ্ঘ-আশ্রম ও রাউত আশ্রম। যাচারা ভিক্ষুদের ধূপধুনা অগুরুচন্দন বেচিত, তাহাদিগকে সজঘ-আশ্রম বলিত । যাহারা ছাউনিতে আন্তর, গোলাপ ও অন্যান্য সখের জিনিস বেচিত, তাহদের আশ্ৰম রাউতআশ্ৰম । যাহারা দশগাএ গিয়া রান্নার মসলা ও পানের মসলা বেচিত, তাহাদিগকে দেশ-আঁাশ্রম বলিত । আর যাহারা নগরে বসিয়া ছত্রিশ জাতিকে নানাবিধ সুগন্ধদ্রব্য বেচিত, তাহাদের আশ্রমের নাম ছত্তিকআশ্রম । এই চারি আশ্রমের বেণ্যেরাই বিহারী দত্তকে প্ৰধান বলিয়া মানিত। জাতি ও ব্যবসার সম্বন্ধে কোন কথা উঠিলে, তাহারা বিহারী kDDBDBS YBD DDDBS SD DDDD DBD KS DBD BDBD DDDS S SDDDD B0 DBBY SBDDSDD DDDDDD DuDBBumDmBBSDBD DBB TS BYS বাহাদুরের মত দাম্ভিক বা অহঙ্কারী ছিলেন না । ধরিলে, তিনি লোকের খুব উপকার করিতেন । সাতগা এর বেণের ও ব্যবসাদারেরা তঁহাকে শ্রদ্ধা ও ভক্তি করিত । সাতগা এর বড় রাস্তার উপর বিষ্ঠারী দত্তের খুব বড় বাড়ী ছিল এবং সাতগা এর দক্ষিণ-পূর্বে গঙ্গার ধারে গোলীন গ্রামে তাহার এক প্ৰকাণ্ড গুদাম ছিল । সেখানে অনেক লোক কাজ করিত, মসলাপাতী SDBBBBDD LDBDDB KBDS S DBBBBD DLDSDD DBK শত শত ডিঙ্গা বাধা থাকিত । দরকার হইলে বিহারী এখনও সমুদ্রে যাইতে রাজী ছিল । বিহারী দেখিতে অতি সুপুরুষ । নেপালে উদাস বলিয়া এক জাতি আছে । উদাসদিগের শরীর-সৌষ্ঠব সব্বত্ৰ প্ৰসিদ্ধ। তাহাদের নাক বড়, পাতলা, ঠিক বাঁশীটির মত ; চোখ ডাগর, উজ্জল, R