পাতা:বেণের মেয়ে - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চম পরিচ্ছেদ বিশ্বাস করিতে চায় ? জ্ঞান আর আনন্দে সুন্দর যে আমাদের গুরু সিদ্ধাচাৰ্য্য লুই, তিনি বলেন, এ সব জ্ঞান বড়ই দুর্লভ। যে সে ইহার ধারণাই করিতে পারে না। কায়, বাক, চিত্ত কোথায়, কিছুই বুঝা BD DBS DDBDB DBBB DDSDDDS DDSDBB BDSDBDK tB BBO করিয়া আমি আগম ও বেদ বুঝাইয়া দিব ? যেমন জলের ভিতর যে চাদ থাকে, সে সত্যও নহে, মিথ্যাও নহে, কিন্তু বুঝাইবার যে নাই, তেমনি এ সব কথাও বুঝাইবার যো নাই। করুণাময় গুরু আমাদের DBBD DYBB BDBBDDSS DBB BDDDS DBDB BDBDD S BuBD DB BBBDBD SDDD চিত্ত চিত্ত’ করে, কিন্তু চিত্তটাই বা কি ? তলাইয়া বুঝিতে গেলে চিত্তই নাই । সুতরাং গুরুর উপদেশ লও, ধান কর, শুধু মহাসুখ-মহাসুখ আর মহাসুখ । শূন্য ও মহাসুখ, বিজ্ঞান ও মহাসুখ, সবই এক মহাসুখ । মহাসুখই করুণা, মহাসুখই সহজ, আর সকলেরই এক ফল পরউপকার। মায়া, গুরুর শরণ লও, তিনিই তোমায় সহজ পথ দেখাইয়া দিবেন।” সে ও টুকনী ভরিয়া চাল লইয়া চলিয়া গেল। মায়া মহাভাবনায় পড়িল । সবাই বলে, সঙ্গোঘা যাও ; সবাই বলে, গুরুর শরণা লাও । এ কেন ? এরা কি কোন মতলবে ফেরে, না। আমায় নিঃস্বাৰ্থ উপদেশ দেয় ? সরলা শেষ কথাই ঠিক ধরিয়া লইল । নিঃস্বাৰ্থ উপদেশই ইহারা দিতেছে । c ) মায়া অনেক দিন ধরিয়া ভিখারিণীদের এই গায়ে প’ড়ে উপদেশ দেওয়া সহ্য করিল ; কিন্তু ক্ৰমে তাহার বিরক্তি ধরিতে লাগিল । পরামর্শের মাত্ৰাও চড়িতে লাগিল। প্ৰথম প্ৰথম তিন জন ভিখারিণী