বেণের মেয়ে মাত্ৰ আসিত । এখন তাহাদের সংখ্যা বাড়িতে লাগিল । অনুগ্রহও ঘন ঘন হইতে লাগিল । তাহাদের সঙ্গে ভিখারী মহাশয়েরাও যোগ দিতে লাগিলেন। মায়া ত কোথাও যাইত না ; কেবল মন্দিরে পূজা দিতে, মানত করিতে যাইত ; বৌদ্ধ-মন্দিরে গেলে ভিক্ষুরা, পুরোহিতেরা, ভক্তেরা সবাই পরামর্শ দিত। মায়া মহা বিপদে পড়িল ; ক্রমে বিহারের কৰ্ত্তারা ও আরম্ভ করিলেন । শেষ মহাবিহারের কৰ্ত্তা রাজার গুরুপুত্ৰও মায়াকে একদিন মহাবিহারে পাইয়া নানারূপ পরামর্শ দিতে লাগিলেন । তখন মায়ার মনে একটা সন্দেহ হইল । কেন এত লোকে এই পরামর্শ দেয় ? ইহার ভিতরে কিছু গুঢ় রহস্য আছে। মায়া যতই হউক, DBBBD DSS BBDB DDDB DD DBBBB DDSDD BBYD হওয়ার পর তাহার একটু ভয় হইল। “আমি বেণের মেয়ে, আমি ঘরে বসিয়া দেবতা, ব্ৰাহ্মণ, শ্রমণের সেবা করিব । আমি কেন সজেঘ যাইতে যাইব ? সজেঘ যে সকল মেয়ে মানুষ যায়, লোকে ত তাহদের ভাল BB DDDSS S SYYDD KDD DBDS KBDDS SBDBD D DBYD S SDDB অনেকটা মন্দা মন্দা হইয়া যায় । মেয়েদের মত লজ্জাসরাম তাহাদের একেবারেই থাকে না । আমি কেন সজেঘ যাইতে যাইব ? তবে এত লোকে আমার গায়ে প'ড়ে এ পরামর্শ দেয় কেন ?” যখন সন্দেহটা ভয়ে আসিয়া দাড়াইল, তখন সে একদিন তাহার DBDLB KBDB BB DDBD BBBD SS S iBD DBD D DD S পড়িলেন। বিহারী যদিও জামাইএর শোকে কতকটা জবুখৰু হইয়া গিয়াছিলেন, তিনি এখনও একটা দেশব্যাপী ব্যবসা চালাইতেছেন ; মেয়ের বিষয়-আশয় সব দেখিতেছেন ; মেয়ের ব্যবসা-বাণিজ্য উঠাইয়া কতকটা আপনার কাজের সামিল করিয়া লইয়াছেন, কতকটা ধনীদের দিয়া দিয়াছেন । মেয়ের স্থাবর সম্পত্তির বন্দোবস্ত করিয়া দিয়াছেন । Œክ”
