পাতা:বৈজ্ঞানিক হিন্দুধর্ম্ম প্রথম ভাগ.djvu/৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ ve } चमशिथ्यूंभ्रांन নারাণরূপ रुडानां क८द्र । ५क्रश्नं कझनां वाउँौङ • श्रांबांध्मब्र ऐ**ांब्रांख्द्र नांहे । মহাপ্রলয়ে বিশ্বের প্রকৃত অবস্থা কিরূপ, তাহা সকলের বুঝা উচিত । সকলেই মনে করেন, তৎকালে অখিল বিশ্ব একেবারে ধবংস হইয়া কেবল শূন্তময় ও তমোময় হয়। সাংখাকারের বলেন, স্বষ্টিরচনায় সাম্যাবস্থাপন্ন মূল প্রকৃতি কেবল বিষম, বিমিশ্র ও জটিল অবস্থায় পরিণত হয়। সেজন্ত যে সকল তত্ব দ্বারা বিশ্ব রচিত, প্রলয়ের প্রাক্কালে সে সকল তত্ব স্ব স্ব উৎপত্তিস্থলে লীন হইয়া সৃষ্টির বৈষম্যাবস্থা নাশ করতঃ সাম্যাবস্থা পুনঃপ্রাপ্ত হয় ; যথা পঞ্চভূত পঞ্চতন্মাত্রে, পঞ্চভন্মাত্র অহংতত্ত্বে, অহংতত্ব মহত্তত্বে লয় প্রাপ্ত হইয়া সকুল তত্ব গুলি মূল প্রকৃতিতে বিলীন হয়। স্বষ্টিপ্রক্রিয়ার তত্বগুলি ক্রমবিবৰ্ত্তিত হয় এবং প্রলয়ে উহার ক্রমসস্কুচিত হয়। এইরূপে সমগ্ৰ বিশ্ব মহা প্রলয়ে অব্যক্তাবস্থায় পরিণত হয় । এখন বিশ্বের এই অব্যক্তাবস্থাটী বুঝাইবার জন্য একটা দৃষ্টাস্তের উল্লেখ করা আবশ্বক। দেখ, অন্নজন ও উদজন রাসায়নিক আকর্ষণে একত্রিত হইয়। উদক প্রস্তুত করে । সেই অন্নজন ও উদজন উদকাবস্থায় অব্যক্তভাবে থাকে। আমরা কদাচ বলিতে পারি না, উদকাবস্থায় উহাদের নাশ হয়; কারণ উদক পুনরায় বিশ্লিষ্ট করিলে, অন্নজন ও উদজন পুনঃ প্রাপ্ত হওয়া যায়। সেইরূপ মহাপ্রলয়ে বিশ্বের ধ্বংস বা নাশ হয় না ; উহা কেবল অব্যক্তাবস্থায় থাকিয়া যায়। খণ্ডপ্রলয়ে স্বষ্টিকৰ্ত্ত ব্ৰহ্মা নিদ্রিত যান। তৎকালে যাবতীয় জীবজন্তু ও উদ্ভিজ্জাদি নাশ প্রাপ্ত হয়। o ভূতগ্ৰাম: স এবায়ং ভূত্বা ভূত্ব প্রলীয়তে রাত্র্যাগমেহবশঃ পার্থ প্রভবত্যহরাগমে । গীত। “ব্ৰহ্মার রাত্রি হইলে, (খণ্ডপ্রলয়ে ) জীবজন্তু ও উদ্ভিজ্জাদি লয় প্রাপ্ত হয় : ॰ब१ ॐtश्ाब्र लेिन इहें८ण সকলে আবার উৎপন্ন হয় । এই প্রকারে উহাদের উৎপত্তিও নাশ হয়।” খণ্ডপ্রলয় রুদ্রদেব কর্তৃক সংকর্ষণাদি অগ্নিযোগে বা জলপ্লাবন দ্বারা সংঘটিত হয় । ইহাতে প্রকৃতি স্থলবিশেষে বা অংশবিশেষে বিপ্লবের পর বিপ্লব অতিক্রম করতঃ নুজন অবস্থা প্রাপ্ত হইয়া পৃথিব্যাদিকে నె