পাতা:বৈজ্ঞানিক হিন্দুধর্ম্ম প্রথম ভাগ.djvu/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

| 18 J শব্দ, স্পর্শ, রূপ, রস ও গন্ধ ইহারা পঞ্চতন্মাত্র। ইহারা ইন্দ্রিয়গণের ভোগ্য বিষয় এবং যাবতীয় পদার্থের হন্দ্রিয়গ্রাহ গুণবিশেষ। মহাভূতের অস্তগত অভাব স্বগ্ন অংশকে ইখবি তন্মাত্র বলা যায়। ক্ষিতি, অপ, তেজ, মরুং ও বোম এই পাচটা মহাভূত । জগতের যাবতীয় পদার্থ ইহাদের দ্বার বিরচিত। যেমন জীবদেহে পঞ্চেঞ্জিয়, তেমনি ইহাদের বিষয়ও পঞ্চ এবং বিষয়ের আশ্রয়ভূত মহাভূতও পঞ্চ। এই প্রকারে বহিজগতের সহিত জীবদেহের সাৰ্ব্বজনিক সামঞ্জস্য স্থাপত । যে মৰ্থ স্তরে জীবে যে কয়েকটা হাশ্রয় ফুরিত, সে মন্বন্তরে সেই কয়েকটি বিষয়ও ইন্দ্রিয় গ্রাহ। এই বৈবস্বত মঞ্চস্তরে জীবদেহের যেমন পাচটী হন্দ্রিয়, ইহীদের বিষয় বা তন্মাত্র ও তমান পাচট । আগত মন্ত্ৰ স্তরে যখন জীবে যষ্ঠ ইন্দ্রিয় ফুল্পিত হইবে, খন ইহার বিষয় ও আর একটা বাড়িবে। এস্থলে বক্তব্য, স্থণাবয়ব বিশিষ্ট পৃথিবী সলিল, অগ্নি ও বায়ু, যাহা আমাদের সচরাচর নয়নগোচর হয়, তাহ দাশনিকদিগের মহাভূত নহে। পৃথিবীর গন্ধবিশিষ্ট স্বস্বরূপকে পৃথিবী নামক মহাভূত বলা হয় ; বস্তুতঃ ণে পৃথিবীর উপর সকলে দণ্ডায়মান, তাহা মহাভূত নহে, তাহ পঞ্চ মহাভূতে নিৰ্ম্মিত। সেইরূপ যে সলিল পান করিয়া সকলে জীবনধারণ করে, তাহ মহাভূত নহে, তাহা ও পঞ্চমহাভূতে নিৰ্ম্মত । সাংখ্যমতে স্থষ্টিরহস্য উদঘাটন করিবার জই চেষ্টা করা গেল বটে, কিন্তু সাংখ্যমতের গভীরতম প্রদেশে প্রবেশ করা গেল না । মহামহিম কপিলদেব কিরূপ যুক্তি অবণশ্বন কারপ্পা ঐ সকল মহাসত আবিষ্কার করেন, তাই এখন বুঝা অতীব মুকঠিন । বোধ হয়, যোগসিদ্ধ কপিলদেব যোগবলেই জগতের আদ্যস্তর অবগত হন। তিনি যাহা পিধিয়া যান, তাহা সকলেই অধ্যয়ন করেন বটে ; কিন্তু অল্প লোকেই উহার অন্তঃপ্রবেশ করেন। "নাস্তি সাংখৃসমং জ্ঞানং” এ কথার আগ পর্য্যস্ত খণ্ডন হয় নাই এবং কদাচ খণ্ডন DDBBSBBBB B BBBgtStggg gBDDDBB BBBBBB BBBBS cধ বুদ্ধদেব হিন্দুধর্মের চতুৰ্ব্বেদ ও জাতিভেদপ্রথা অমাপ্ত করেন, তিনিও সাংখ্যমতের সমস্কেন শিল্প হল ; এমন কি ঐ মত লইপাই তিনি নিপ ধৰ্ম্ম (5) 35 || তেমনি তখন ই