Ե বৈদিক গবেষণা । বাদামুবাদ কথোপকথন তর্ক বিতর্ক এবং কিরূপে যজ্ঞাদি করিতে হয়, তাছার ক্রিয় পদ্ধতি নিরূপণ এই সকল বিষয়ে পরিপূর্ণ দেখা যায় । ৯ । বেদের মধ্যস্থিত মন্ত্রের মূৰ্ত্তি যে কি প্রকার, তাহা এতদেশীয় উপবিতধারী ব্যক্তি মাত্রেরই কিঞ্চিদংশে জানা সম্ভব । যাহারা “বেদ” নাম কখন শুনেন নাই বা বেদ পাঠ করেন নাই, তাহাদিগকেও দিনান্তে অন্ততঃ একবার বেদ পাঠ করিতে হয় । ইহার কারণ এই যে,—সন্ধ্যার মন্ত্রও গায়ত্রী বেদের একটি শ্লোক। আমি এক্ষণে পাঠক গণকে, বৈদিক মন্ত্রের কতকগুলি নমুনা দেখাইব। কিন্তু ইহাতে অনেক প্রাচীন সম্প্রদায় বিরক্ত হইতে পারেন । “এক্ষণে যখন বেদের মন্ত্র সমস্ত টেমশ ও রাইন নদীর বারি পর্য্যন্ত পান করিয়৷ বেড়াইতেছে, এবং যাহাদিগের কোন খাদ্যাদি বিচার নাই এ প্রকার বৈদেশিক পণ্ডিত বর্গ যখন বেদের সর্বশ্রেষ্ঠ উপদেষ্ট হইয়াছেন, তখন আর এতদ্দেশীয় ব্রাহ্মণ ব্যক্তি-বর্গের নিকট সন্ধ্যা মন্ত্র বা গায়ত্রী অথবা বেদের অন্তান্ত মন্ত্র গোপন করিবার প্রয়োজন কি ?” প্রথম । “অগ্নি নীড়ে পুরোহিতং যজ্ঞস্য দেব মৃত্বিজং ধাতারং রত্ন ধাতমম্।” অর্থাৎ ;–অগ্নিকে স্তব করি, যিনি পুরোভাগে সংস্থাপিত আছেন, যিনি যজ্ঞের দেবতা, যিনি ঋতু কালোচিত যজ্ঞকারী পুরোহিত, যিনি ধাতা, যাহার মত রত্ন উৎপাদন পূৰ্ব্বক বিতরণ করিতে আর কেহ নাই । দ্বিতীয় । * ও ভূভু বঃ স্বঃ তৎ সবিতু বরেণ্যং ( ১১ ) ভর্গে দেবস্ত ধীমহি ধিয়ো যোনঃ প্রচোদয়tৎ । ও ভূলোকং ও ভূবলোকং ও স্বর্গ লোক।” L so omo o _ (> >) শতপথ ব্রাহ্মণে লিখিত অাছে, ঋগ্বেদ হইতে {{C} 要。" যজুৰ্ব্বেদ হইতে so ভুব৯” এবং সামবেদ হইতে “খ” (তু ভুৰঃ স্বঃ) সমুত্তত হইলেন ।
