পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৌদ্ধধৰ্ম্ম । 靜 BDBDBDTT DiYSuDBBDBD DDBBBD SDBD DBBB DDD D S কি কারণে, কি নিয়মে জীবের অবস্থান্তর ঘটিতেছে, তাহা বুঝা যায় না। আমরা দেখিতে পাই চারিবার তিনি মহাব্ৰহ্ম, বিশ বার ইন্দ্ৰ—তিরাশীবার সন্ন্যাসী-আটান্নবার রাজা-চব্বিশবার ব্ৰাহ্মণ হইয়া জন্মিয়াছিলেন; তিস্তিন্ন বানর, হস্তী, সিংহ, বরাহ, শশক, মৎস্য, বৃক্ষ, চোর, বাজীকর, ভূতের ওঝা-এইরূপ কত কত জন্ম ধারণ করিয়াছিলেন, তাহার ইয়ত্তা নাই। . বুদ্ধ নারীজন্ম গ্ৰহণ করেন নাই-ভূতপ্রেতিরূপেও জন্মান নাই । সকল জন্মেই তিনি বোধিসত্ত্ব ছিলেন, ও জগতের মঙ্গল সাধন উদ্দেশে অশেষ দুঃখক্লেশ ভোগ করিয়াছিলেন। • বুদ্ধের পূর্বজন্ম কাহিনীতে বুদ্ধজীবন স্বাৰ্থহীন পরোপকার ও দয়ার অবতাররূপে চিত্ৰিত ; এবং এই সকল মহাদগুণভূষিত তঁহার সেই জীবনী মানবের দৃষ্টান্ত স্বরূপে জাতকমালায় বর্ণিত দেখা যায়। একস্থানে বুদ্ধদেব কহিতেছেন—“আমি ‘সাম’ নাম ধারণ করিয়া উপত্যকারণ্যে বাস করিতাম। সর্বভুতে সমদৃষ্টি দ্বারা আমি সকলকেই বশে আনিয়াছিলাম। সিংহ ব্যাস্ত্ৰ ভল্লুক বন্যবরাহ মহিষ ইহারা সকলেই পালিত পশুর ন্যায় আমার কাছে আসিয়া বসিত । আমাকেও কেহ ভয় করে না, আমিও কাহাকে ভয় করি না, আমি দয়ার উপর পা রাখিয়া নিৰ্ভয়ে পৰ্বত প্রদেশে বিচরণ কিরিতাম।” - যিনি পরোপকার ব্ৰতে জীবন উৎসর্গ করেন, তাহাকে কত প্রকার কঠোর ত্যাগ স্বীকার করিতে হয়-সময়ে সময়ে প্ৰাণ পৰ্যন্ত অকাতরে বিসর্জন দিতে প্ৰস্তুত হইতে হয়। বুদ্ধদেব