পাতা:বৌদ্ধধর্ম - সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

4f -डांहi७ ©कांभिड श्यू नाई। ক্ষেমার মধ্যে যে কথোপকথন আছে স্টই বলিতেছেন—“স্বয়ং বুদ্ধ যাহা প্ৰকাশ মরা তাহা কি বলিব ? বুদ্ধের প্রকৃতি সমুদ্রের * शडीन। य िदल दूँक अभद्र, उांश डूल-गति মরণশীল, তাহাও ঠিক নহে।” এই উত্তরে রাজা হইলেন কি না জানি না, কিন্তু ইহার উপর কাহারো ছু বলিবার নাই। যে-সকল বিষয় মানববুদ্ধির অগোচর, সে বিষয়ে মৌন থাকা ভিন্ন আর উপায়ান্তর নাই। বৌদ্ধেরা, যদি এইখানে থামিয়া যাইতেন, তাহা হইলে আর কোন কথা বলিবার থাকিত না। কিন্তু এদিকে আবার দেখা যায়, তঁহারাও হিন্দুদের ন্যায় মৃত্যুর পর নানারূপ যোনি ভ্ৰমণ স্বীকার করেন । ইহকালে যিনি যেরূপ শুভাশুভ কৰ্ম্ম করেন, পরকালে তিনি তদনুরূপ যোনি প্ৰাপ্ত হন। কেবল পশুপক্ষী কীটাদি নিকৃষ্ট জন্তু নয়, পাতকের পরিমাণানুসারে সুৎপিণ্ডাদি জড় বস্তু হইয়াও জন্মগ্রহণ করিতে হয়। বৌদ্ধের বলেন, শাকামুটি নিজে অশেষ জন্মচক্ৰে ঘূর্ণিত হইয়া সুখ দুঃখ ভোগ করিয়া আসিয়াছেন। পূর্বজন্মের কথা তোমার আমার মত যে-সে লোকের মনে থাকে না, বুদ্ধের ন্যায় সিদ্ধ পুরুষেয়াই তাহদের বিগত জীবন-কাহিনী স্মরণ করিয়া বলিতে পারেন।” বুদ্ধদেব পশুপক্ষ্যাদি কোন যোনিতে কিরূপ কাৰ্য্য করিয়াছেন, তাহার সবিশেষ বৃত্তান্ত জাতকমালায় বর্ণিত আছে। বুদ্ধজাতকে আত্মার নিক্স হইতে উৰ্দ্ধমুখী