R O বৌদ্ধ ধৰ্ম্ম এই জায়গায় সহজিয়া বৌদ্ধ বলিল যে মূঢ় লোক ও পণ্ডিত লোকের মধ্যে একটি ভেদ আছে। সকলেই স্বভাবতঃ মুক্ত বটে, কিন্তু মূঢ় লোকে পঞ্চকামোপভোগাদি দ্বারা আপনাদের বদ্ধ করিয়া ফেলে, পণ্ডিতেরা গুরুর উপদেশ পাইয়া, তাহার পর পঞ্চকামোপভোগ করিলে, কিছুতেই বদ্ধ হয় না । “যেনৈব বধ্যতে বালো বুধস্তেনৈব মুচ্যতে”। যে পঞ্চকামোপভোগাদি দ্বারা বালজাতীয় অর্থাৎ মুখ লোকে বদ্ধ হয়, পণ্ডিতেরা গুরুর উপদেশ পাইয়া, তাহাতেই মুক্ত হয়। আর এক উপায়ে নির্বাণ ব্যাখ্যা করা যায়। মানুষের চিত্ত যখন বোধিলাভের জন্য অর্থাৎ তত্ত্বজ্ঞানলাভের জন্য ব্যাকুল হইয়া উঠিল, তখন তাহাকে বােধিচিত্ত বলে। বোধিচিত্ত ক্ৰমে সৎপথে বা ধৰ্ম্মপথে বা সদ্ধৰ্ম্মপথে অগ্রসর হইতে লাগিল । ক্রমে যেমন তাহার পুনঃ পুনঃ জন্ম হইতে লাগিল, তেমনই সে উচ্চ হইতে অধিক উচ্চ উচ্চ লোকে উঠিতে লাগিল । যদি তাহার উদ্যম অত্যন্ত উৎকট হইয়া উঠে, তবে সে এই জন্মেই অনেক দূর অগ্রসর হইতে পারে । কাহারও কাহারও মতে সে এই জন্মেই বোধি লাভ করিতে পারে। বৌদ্ধদের বিহারে যে সকল স্তৃপ দেখা যায়, সেই স্ত,পগুলিতে এই উন্নতির পথ মানুষের চোখের উপর ধরিয়া দিয়াঁছে। স্তপগুলি প্ৰথমে একটি গোল নলের উপর খানিক দূর উঠিয়াছে। তাহার উপর একটি গোলের অৰ্দ্ধেক । তাহার উপর একটি নিরেট চারকোণ। জিনিস। তাহার উপর একটি ছাতা তাহার উপর আর একটি ছাতা, এটি প্রথম ছাতা হইতে একটু বড় তাহার উপর আর একটি ছাতা, দ্বিতীয় ছাতার চেয়ে আর একটু বড় চতুর্থটি তৃতীয় ছাতার অপেক্ষা একটু ছোট, পঞ্চমটি আরও ছোট এইখানে এক সেট ছাতা শেষ হইয়া গেল। তাহারও উপর ছাতার খানিকটা বাট মাত্ৰ । এই বাটের পর আবার আর এক সেট ছাতা, কোন মতে ১৩টি, কোন মতে ১৬টি, কোন মতে ২১টি, কোন মতে DDBg BBBS DDDS DDBBB DmLLSBSSD DDB DDuDuSLDSS BBBBD উপর আবার মোচার আগার মত আর একটি জিনিস। ‘মোচার
