পাতা:বৌদ্ধধর্ম - হরপ্রসাদ শাস্ত্রী.pdf/৪৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

&©ፖ 6दोक् । সর্বত্ৰ সকলেরই মত। খাও দাও সুখে থাক—এমত আবার কে প্রচার করিতে যাইবে ? সকলেই জানে, সকলেই বুঝে ও সকলেই সেই মতে কাৰ্য্য করে সুতরাং উহার কথা ছাড়িয়া দিলে আমাদের বিশেষ ক্ষতি নাই । যোগমত সাংখ্যদর্শনেই রূপান্তর মাত্র। দুইই দ্বৈতবাদী। সাংখ্য ও যোগের যে সকল পুস্তক আছে সকলগুলিই নুতন। ঈশ্বরকৃষ্ণের কারিকাই তাহদের মধ্যে পুরাণ। ঈশ্বরকৃষ্ণ খৃষ্টীয় পাঁচ শতের লোক। কিন্তু তঁহার পূর্বেও সাংখ্যমতের পুস্তক ছিল ; DL DOB BB DBD BDKS S LDDBD SKDLD DE S S S BKgggEBD দু’চারিটি বচন যোগভাষ্যকার ধরিয়াছেন। আ|সুরির একটি কবিতা একজন জৈনটীকাকার তুলিয়াছেন। মহাভারতে আসুরির নাম নাই, পঞ্চশিখের নাম আছে। তিনি জনক রাজার সভায় মিথিলায় উপস্থিত ছিলেন। কপিলের নিজের কোন বচন এপৰ্য্যন্ত পাওয়া যায় নাই । যে ২২টি সূত্র কপিলসুত্র বলিয়া চলিতেছে, তাহাও বিশেষ প্ৰাচীন নহে, ঈশ্বরকৃষ্ণের কারিক দেখিয়া লেখা বোধ হয়। কিন্তু অশ্বঘোষের লেখা ও কৌটিল্যের উক্তি দেখিয়া সাংখ্য যে খুব প্ৰাচীন তাহ বেশ অনুভব হয়। সংহিতায় ও ব্রাহ্মণে আদিবিদ্বান কপিলের নামও নাই গন্ধও নাই। আমাদের এখানকার ব্যবহার্বে ও সাংখ্যমতের বড় বড় লোক গুলি মানুষ । ঋষিও নন। মুনিও নন। আমরা যে নিত্যতৰ্পণ করিয়া থাকি তাহাতে--- সনকশচ সনন্দীশচ তৃতীয়শ্চ সনাতনঃ কপিলশ্চাসুরিশোচৰ বোেঢ়; পঞ্চশিখস্তথা। বলিয়া যাহাঁদের তর্পণ করি, রঘুনন্দন বলেন। তঁহার। মনুষ্য। এই কবিতায় যাহাঁদের নাম আছে, তঁহারা সকলেই সংখ্যমতের প্রতিষ্ঠাতা ও আচাৰ্য্য । উপরের লেখা হইতে তিনটি কথা বুঝা যায়, যে সাংখ্যমত সকলের চেয়ে BgBDSDD DBBDBB BDBD DE S BBB LESE KSDD DBDDS D BBD আৰ্য্যদের মত নহে, বঙ্গ বগধ বা চেরজাতির কোন আদিবিদ্বানের মত । যাহারা পুত্র পশু প্ৰভৃতি লাভের জন্য, পুষ্ট তুষ্টির জন্য বড় জোর স্বৰ্গ