সর্বাপেক্ষা বড়। এই বাজারে শাকুশজী, সূতি ও উণ বস্ত্ৰাদি সৰ্বোৎকৃষ্ট অথচ সুবিধামত পাওয়া যায়। ইহার সন্নিকটেই রেতিয়াবাজার। এখানে লুচি, কচুরী, মিঠাই এবং বিবিধ প্ৰকার বস্ত্ৰাদি বিক্রিয় হয়। বৃন্দাবনের লোকসংখ্যা প্ৰায় ছাব্বিশ হাজার হইবে এবং পাঁচ হাজারের অধিক ঠাকুর-বাড়ী দেখিতে পাওয়া যায়, তন্মধ্যে শ্ৰীশ্ৰী রাধাগোবিন্দ, শ্ৰীমদনমোহন, শ্ৰীগোপীনাথ, শ্ৰীশ্যামসুন্দর, শ্ৰী রাধাদামোদর, শ্ৰী রাধারমণ এবং শ্ৰীগোকুলানন্দজী এই সাতটী মন্দিয়ই দেবলয় মধ্যে পরিগণিত হইয়া থাকে। যদ্যপি কোন যাত্রী উল্লিখিত মন্দিরের মধ্যে কোন মন্দিরের প্রসাদ পাইতে ইচ্ছা! করেন, তিনি পূর্ব দিবসে নয় আনা পয়সা মন্দিরের কর্তৃপক্ষের নিকট জমা দিলে, পরদিবল মধ্যান্থে প্ৰসাদ পাইতে পারেন এবং র্যাহারা স্বীয় বাসায় প্ৰসাদ লইয়া যাইবার ইচ্ছা! করেন। তঁহাদিগকে মন্দিরস্থ প্ৰসাদবাহী ব্ৰাহ্মণ ও সঙ্গের সিপাহীকে দূরত অনুসারে অতিরিক্ত দুই আনা হইতে bाझेि उामा रिङ ङ्ग्न । যাহা হউক যাত্ৰিগণ ! শ্ৰীধামবৃন্দাবনে পৌছিয়া প্ৰথমে ব্ৰজবাসী মহাশয়ের সহিত সর্বপাপ-বিনাশিনী শ্ৰী যমুনা-তীরে যাইয়া সংকল্পান্তে স্নান করিবেন । সংকল্প করিবার পূর্বে “ওঁ অদ্য মে সফলং জন্ম জীবিতঞ্চ ও সুজীবিতং । সাক্ষাৎ ব্ৰহ্মস্বরূপং ত্বাং পশ্যামি নিজচক্ষুষা” এইরূপ স্তুতি পাঠ করণান্তর একটী টাকা ও একটী নারিকেল ব্ৰজবাসী পাণ্ডাজীর হস্তে দিয়া দণ্ডবৎ পূর্বক পবিত্ৰ সলিলে নামিয়া স্নান করিবেন। এ বিশুদ্ধচিত্তে শ্ৰীযমুনানীরে অবগাহনপূর্বক . aw 'R ፵ "ቕ¶ኮ ليـا ሻኞ..
