* ব্রজ-বাৰ্ত্তা। a L 戚 এবং দুই আনার ভেটে তিন পয়সা করিয়া দিতে হয় । যােহাহউক যাহারা প্ৰথম শ্রেণীর ভেট করেন। তঁহাদিগের মস্তকের উপর একখানি জরীর পাড় বসান রঙ্গিন প্ৰসাদী বস্ত্ৰ দেওয়া হয়, ইয়াকে “একলাই শিরপা” কহে, দ্বিতীয় শ্রেণীর যান্ত্ৰিদিগকে একখানি লালবস্ত্ৰ দেওয়া হয়, সচরাচর লোকে ইহাকেই “লালযাত্ৰী” বলিয়া থাকেন, এবং তৃতীয় শ্রেণীর যাত্ৰিদিগকে কোন প্রসাদী বস্ত্ৰ দেওয়া হয় না, কেবল তঁহাদিগের নাম ‘ভোট খাতায়’ লিখিয়া লওয়া হয় মাত্র। অপরপক্ষে র্যাহারা BDBDBDDB DBDDB DDD DBDBS BB DBB LBDB BDB DDSDD ভোট দেন তাহাদিগের নাম ভেট খাতায় লেখা হয় না, তবে সকল শ্রেণীর যাত্ৰিগণ ভেটান্তে লাড়ু, প্রসাদ পাইয়া থাকেন। গোস্বামিকুলোদ্ভব যাত্ৰী মহাশয় দগের ভেট কাছারির সম্মুখে না হইয়া ঠাকুরের সম্মুখেই হইয়া থাকে এবং ইহাকে “চৌকাঠ ভেট” কহে। এই চৌকাঠ ভেট এক টাকার কম দেওয়া উচিত নহে , কারণ ইহাদিগের সম্মান রক্ষার্থ একখানি করিয়া “একলাই শিরপা’ দেওয়া হইয়া থাকে । শ্ৰীশ্ৰী রাধাগোবিন্দদেবাজীর মন্দিরে যখন যাত্ৰিগণ ভেট৷ করিতে যান। তখন মন্দিরের কামদার অথবা ফৌজদার যাহাতে ভোটের পরিমাণ অধিক হয়, তজজন্য যাত্ৰিদিগের সাহিত নানারূপ তর্ক বিতর্ক করেন বলিয়া অধিকাংশ ভদ্র সমাজ-ভুক্ত যাত্ৰিগণ সরল প্ৰাণে আঘাত পাইয়া থাকেন, কিন্তু এবম্বিধ বাধাজনক কাৰ্য্যে ষাত্ৰিগণ কিছুমাত্ৰ অসন্তুষ্ট । না হইয়া পুৰ্ব্বলিখিত প্ৰথানুযায়ী ভেট পূজা দিয়া শ্ৰী রাধা গোবিন্দদেবাজীর শ্ৰীমূৰ্ত্তি দর্শন করিবেন । শ্ৰী রাধাগোবিন্দ R
