to &r-<!!! !! . জীকে দর্শন করিয়া বাহির দরজার পূর্বদিকে যে “দাউজীৱ” মুৰ্ত্তি আছেন। তঁহাকে এক পয়সা করিয়া প্ৰত্যেক যাত্রীর (মঙ্গলার্থ ) ভেট দেওয়া কৰ্ত্তব্য। ফাঙ্কন মাসের একাদশী তিথিতে শ্ৰী রাধাগোবিন্দদেবাজীর “হোলী” বা দোলযাত্ৰ হইয়া <{忆夺日 শ্ৰীশ্ৰী রাধাগোবিন্দদেবাজীর দর্শনান্তে যাত্ৰিগণ ( যাহার সৌন্দৰ্য্যে কুজা সুন্দরী মোহিত হইয়াছেন। ) সেই শ্ৰীশ্ৰীমদনমোহনদেবকে দর্শন করিতে যাইবেন। মহাত্মা শ্ৰীসনাতন গোস্বামীর দ্বারা শ্ৰীমদনমোহনাজী স্থাপিত হইয়াছেন। উপরের লিখিতমত ভোটু, ছড়িদারী এবং ফৌজদারী এখানেও সমভাবে করিতে হয় । কোন বিষয়ে কোনরূপ পার্থক্য নাই । অনুমান ৮০ বৎসর পূর্বে প্ৰথমে ভেটাদি কাৰ্য্য শ্ৰীশ্ৰী রাধাগোবিন্দজীর মন্দিরে না হইয়া এই মন্দিরেই সম্পন্ন হইত। মন্দিরের পশ্চাদিকে শ্ৰীসনাতন গোস্বামীর সমাধি স্থান আছে এবং প্রত্যেক বৎসর আষাঢ় মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উৎসব হইয়া থাকে ! ektī vet o8 trīs ats v93ftē দ্বিতীয় তিথিতে শ্ৰী সনাতন গোস্বামী মহাশয় মথুরাধামে কোন চৌবের বাটী হইতে শ্ৰীমদনমোহন দেবকে প্ৰাপ্ত হন এবং তৎপরে বৃন্দাবনধামে যমুনা তটোপরি দুঃশাসন-টীলার উপরে একটী পর্ণকুটির নিৰ্ম্মাণ করতঃ যথারীতি শ্ৰীমদনমোহনদেবের পূজা করিতে থাকেন। শ্ৰীসনাতন গোস্বামী মহাশয় যখন বৃন্দাবনধামে শুভাগমন করেন তখন বৃন্দাবন প্রকৃতই বন ছিল। সুতরাং গোস্বামী মহাশয় গ্রামে গ্রামে ভিক্ষা বৃত্তি
