ব্ৰজ-বার্তf ? , २> নহে । রঙ্গাজী-ঠাকুর ব্যতীত মন্দিরের উভয় পার্শ্বে অনেক ঠাকুরের দর্শন পাওয়া যায় । , r অনন্তর যান্ত্ৰিগণ ! মুর্শিদাবাদ জেলার অন্তৰ্গত কান্দিগ্রাম নিবাসী স্বনামখ্যাত কৃষ্ণচন্দ্ৰসিংহ ওরফে ‘লালাবাবুর মন্দির” দেখিতে যাইবেন। সন ১৮১০ সালে পাঁচশ লক্ষ টাকা ব্যয়ে এই মন্দির তৈয়ার হয়। স্বৰ্গীয় লালাবাবু শ্ৰীগোবৰ্দ্ধন-তীর্থে মানবলীলা সম্বরণ করিয়াছিলেন । তৎপরে ‘শ্ৰীশ্ৰী রাধাগোপালজীর মন্দির” দর্শন করিতে যাইবেন। গোয়ালিয়রাধিপতি জিয়াজী সিন্ধিয়া মহারাজা অনুমান সন ১৮৬০ সালে মহাত্মা গিরিধারীদাস ব্ৰহ্মচারী মহাশয়ের উপদেশমত এই মন্দির তৈয়ার করেন এবং তদবধিsর্ণব্ৰহ্মচারিজীর মন্দির” বলিয়াখ্যাত হয় ৷ প্ৰত্যহই সন্ধ্যার পর এখানে ‘রাস” হইয়া থাকে । এই মন্দিরে রাধাগোপাল, হংসগোপাল এবং নিত্যগোপাল এই তিন ঠাকুরের দর্শনও করিতে হয়। তদনন্তর যাত্ৰিগণ ! পূর্বোক্ত সাহজনীর মন্দির, শৃঙ্গারবট, সওয়ামনশালগ্ৰাম, এবং নূতন ও পুরাতন সীতানাথজীর মন্দিরাদি দর্শন করিয়া বরাবর পুরাতন সহরে যাইয়া ‘শ্ৰীশ্ৰী রাধাবল্লভ জীৱ” মন্দির দর্শন করিবেন। শ্ৰীশ্ৰী রাধাবল্লভ জীব্র পুরাতন মন্দির অনুমান ১৫৮৪ সালে দিল্লীর বাদশাহের খাজাঞ্জি মহাত্মা সুন্দরদাসজীর দ্বারা নিৰ্ম্মিত হয় ; এবং নূতন মন্দির সন >११२ नt८व्न ७अद्रो , न्निवांनैौ श्चशैश्च व्नङ्क्रुङांश् चांद्र ८ङ्वङ হইয়াছে। শ্ৰীশ্ৰী রাধাগোবিন্দদেবাজীর পুরাতন মন্দিরের স্বস্যায়, এ মন্দিরের উপরও নবাব আরঙ্গজেব বাদশাহের শুভ দৃষ্টি পড়িয়াছিল। মথুরার অন্তর্গত বাদগ্ৰামনিবাসী মহাত্মা
