ভবিষ্যতের বাঙালী সে বলে, যে দিন হ’তে ঝাড় থেকে তারা আমায় বিচ্ছিন্ন করেছে, সেই দিন থেকেই स्त्रीभद्र झाझे कृन्न ! O আমার বিলাপ শুনে নরনারী সকলেই চোখের জল ফেলতে থাকে । মনের সব কথা কিন্তু আমি খুলে বলতে পারি না। আমি চাই বুক আমার শতধা বিদীর্ণ হােক, তবে তো আমার বলার সাধ মেটে ! জন্মভূমি থেকে যে দূরে পড়ে আছে, তার একমাত্ৰ সাধনা হ’ল জন্মভূমিতে ফিরে যাবার সাধনা ! আমার অবস্থাও ঠিক তাই ! যেখানে যাই সেইখানেই কঁাদি । বড়দের সভায় গিয়েছি, সেখানে কেঁদেছিা! ছোটদের সভায় গিয়েছি সেখানেও কেবল কেঁদেছিা! কেন আমি কঁাদি ? আমার কঁাদার মধ্যেই তার সন্ধান তুমি পাবে! তবে সাধারণ মানুষ অন্ধ, বিধির । চোখ তাদের আছে বটে, কিন্তু তারা দেখতে পায় না । কগণ তাদের আছে বটে, কিন্তু শুনতে পায় না ! এই আমাদের দেহ থেকে প্ৰাণ তো দূরে থাকে না ; আর প্রাণও দেহ থেকে দূরে থাকে না ; অথচ প্ৰাণ বস্তুটাকে কেউ দেখতে পায় না ! DE SBuB DBDBDBBDSB Du DDBDBB BBDD DDD SS S BDDD BDBDS DiBg এ শিখা যার প্রাণে নাই তার মরাই ভাল ! বঁাশীর মত বিষ কে কবে দেখেছে ? আর বঁাশীর মত বিষপাথরই কে কবে দেখেছে ? বঁাশীর মত সঙ্গী কে কবে দেখেছে ? বঁাশীর মত দরদী বন্ধু কে কবে দেখেছে ? বঁাশী সেই পথের সংবাদ আমাদের শুনায় যে পথে আছে বিপদ, যে পথে আছে মৃত্যু ! মজনুর প্ৰেম-কাহিনী সে আমাদের বলে । বঁাশীর মুখে দুইটী ঠোট । আমারও বন্ধু দুইটী ঠোঁট আছে। আমার এক ঠোঁট প্ৰেমাস্পদের অধরোষ্ঠের সঙ্গে মিলিত, আর এক ঠোঁট তোমাদের উদ্দেশ্যে কঁদছে, বিলাপ করছে, সঙ্গীতের মধ্যে বিষাদের করুণ সুর তুলছে !
পাতা:ভবিষ্যতের বাঙালী.djvu/৯৫
অবয়ব