পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, অষ্টম সংখ্যা । ভাসিয়া ওঠে তাহ হইলে সে অপরাধী বলিয়া পরিগণিত হয় । কিন্তু যদি প্রস্তর জলমগ্ন হয় ও ঐ ব্যক্তি ভাসিয়া ওঠে তাহ হইলে সে নির্দোষ বলিয়া १jर्थT इग्न ! দ্বিতীয়ত :-ভারতবাসীর গোঁহপত্র উত্তপ্ত করিয়া অপরাধীকে তাহার উপর উপবেশন করায় । এবং ঐ উষ্ণ লৌহপত্র অপরাধীকে ক্রমন্বয়ে হস্ত, পদ ও জিহব’ৰtর স্পর্শ করিতে হয় । যদি ইহাতে কোন ক্ষত না হয় তবে সে নির্দোষ এবং ক্ষত হুইলে দোষী বলিয়া গণ্য হয়। কোন দুৰ্ব্বল ভীরু ব্যক্তি এইরূপ পরীক্ষায় অসম্মত হইলে, তাহাকে একটি ফুলের কলিক অগ্নির দিকে নিক্ষেপ করিতে হয়। যদি কলিকাটি প্রফ.টিত হয় তবে সে ব্যক্তি নির্দোষ এবং পুষ্পট দগ্ধ হইলে অপরাধী বলিয়। গণ্য হয় । তৃতীয় দণ্ডের নিয়ম, অপরাধীর সমপরিমাণ প্রস্তর একত্র তেল করা হয়। যদি তোলকালীন অপরাধীর ওজন প্রস্তরাপেক্ষা কম হয় তবে তাহাকে নির্দোষ বল। হয় । আর যদি সে প্রকৃত অপরাধী হয় তবে, প্রস্তরের उछtब्र३ cदो इग्न । চতুর্থ দণ্ডের নিয়ম ; একটা মেঘের দক্ষিণ উরুতে ছিদ্র করিল্প তন্মধ্যে সকল প্রকার বিষ ও অপরাধীর আহাৰ্য্যের কিয়দংশ দেওয়া হয় । যদি ঐ ব্যক্তি প্রকৃত অপরাধী হয় তবে মেধট মৃত্যুমুখে পত্তিত হয় এবং নিরপরাধ হইলে বিষে কোন ক্ষতি করিতে পারে | | উপরোক্ত চারিট উপায়েই দুষ্কার্য্যের পথ রোধ করা হইয়া থাকে । সম্মান প্রদর্শনের নিয়ম। নিম্ন লিখিত নয় প্রকারে সন্মান প্রদর্শন করা হইয় থাকে —(১) অনুরোধ কালীন মিষ্ট সন্তাধ৭ করিয়া ( ২ ) সন্মান প্রদর্শনের জন্ত মস্তক অবনত করিয়া (৩) হস্তোত্তোলন করিয়া এবং নত হুইয়া ( ) ইতি জোড় করিয়া এবং নত হইয়া ( a ) জামু শীচু কষ্ক্রিয় ( ৬ ) সাষ্টাঙ্গ প্ৰণিপাত করিয়া—( ৭ ) ভীম ও হণ্ডের উপর ভয় দিয়া (৮) পঞ্চচক্রে চয়ন--সিউ-ইউ-কি । ৬৭১ মৃত্তিকা স্পর্শ করিয়t এবং ( ৯ ) পঞ্চাঙ্গে প্রণত হইয়া এবং মৃত্তিক স্পর্শ করিয়া। এই কয় প্রকারের মধ্যে সাষ্টাঙ্গ প্ৰণিপাত এবং পরে জামু পাতিয়া সম্বোধিত ব্যক্তির গুণকীৰ্ত্তনই হইতেছে সৰ্ব্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। মাননীয় ব্যক্তি দুরে থাকিলে অবনত হইয়া প্রণাম করাই বিধেয়। নিকটে থাকিলে পদ চুম্বন এবং সম্বোধিত ব্যক্তির গুলফ স্পর্শ করাই উচিত । উচ্চ পদস্থ ব্যক্তির আদেশ গ্রহণের সময়, পরিধেয় প্রান্ত ভাগ উত্তোলন করিয় ভূমিতে প্রণত হইতে হয় । উচ্চ পদস্থ বা সম্মানীয় ব্যক্তি-যাহাকে উপরোক্ত রূপে সম্মান প্রদর্শন করা হয়—তিনি মস্তক স্পর্শন বা পৃষ্ঠে হস্তীর্পণ করিয়া মিষ্ট বাক্যে উপদেশ দান অথবা স্নেহ প্রদর্শন করেন । যখন কোন শ্রমণকে—যিনি ধৰ্ম্ম চর্চায় निछ छौदन ७९मर्श कब्रिध्नt८छ्न-७झेझ° अउिवांझन করা হয়, তখন তিনি প্রত্যুত্তরে শুভ কামন করেন । ভারতবযে প্রণামই একমাত্র সম্মান উপায় নহে । তাহার নানা প্রকারে প্রদক্ষিণ করিয়াও সম্মাল প্রদর্শন করে । ঔষধ, সৎকার প্রভৃতি। কাহারও কোন রূপ ব্যtধি হইলে তিনি সাত্ত দিবস উপবাসী থাকেন। অনেকে এই উপবাসকালীণই আরোগ্য লাভ করেন কিন্তু ইহাতে আরোগ্যলাভ না করিলে তখন ঔষধ সেবন করেন । এই সকল ঔষধের ফল ও নাম বিভিন্ন । চিকিৎসকগণ রোগ পরীক্ষা এবং চিকিৎসা সম্বন্ধে ভিন্ন ভিন্ন মতাবলম্বী । যখন কোন ব্যক্তির মৃত্যু হয়, যাহারা সৎকার করে, তাহার। বিশেষরূপে শোক প্রকাশ করে এবং সকলে একত্র হইয়। ক্রনাম করে । তাহীরা তাহীদের বস্ত্রাদি ছিন্ন ভিন্ন, এবং কেশবন্ধন উন্মুক্ত করিয়া মস্তকে ও বক্ষে আঘাত করিতে থাকে। অশৌচকালীল किङ्ग* *ब्रिष्कृल वादशtन्न कब्रिtउ श्व ७६९ কতদিন অশৌচ পালন করিতে হইৰে তাহার কিছুই স্থিরতা নাই ।