چ٩وه মৃতদেহ সৎকার করিবার তিনটা প্রণালী আছে। अिवषम मोरु, डि मछिङ कब्रिग्ना कोछे चोग्न माश् করা হয় । দ্বিতীয়, গম্ভীর জলে মৃতদেহ লিক্ষেপ ; এবং তৃতীয় পশুপক্ষীর জাহারের জন্ত মৃতদেহ নির্জন স্থামে বিসর্জন । রাজার মৃত্যু হইলে, প্রথমতঃ উtহার উত্তরাধিকারী মির্বাচিত্ত হয়। কেননা উত্তরাধিকারীকেই রাজার সৎকার কার্য্য সম্পাদন করিতে হয় এবং প্রজাগণকে তাছার প্র:ধাঙ্গ স্বীকার করিতে হয়। রাজার গুণানুসারে তাহার জীবদ্দশাতেই তাহাকে উপাধি ভূষিত করা হয়। মৃত্যুর পরে আর কোন প্রকার উপাধি দেওয়ার রীতি নাই । যে বাড়ীতে মৃত্যু হয়, তথায় যতক্ষণ মৃতের সৎকার না হয় ততক্ষণ জাহারাদি স্থগিত থাকে। সৎকারের পর পূর্ববৎ আহারাদি ও ক্রিয়া কলাপ হয়। মৃতের জল্প কোন প্রকার বাৎসরিক অনুষ্ঠানের রীতি নাই। যাহারা সৎকারে ব্যাপৃত থাকে তাহার নিজেদের অপবিত্র বিবেচনা করে। তাহার। নগরের বহির্ভাগে স্নান করি। পরে গৃহ প্রবেশ করে । বৃদ্ধ ও স্থবির অথবা যাহারা গুরুতর ব্যাধি গ্রস্ত তাহার। যদি মৃত্যুমুখে পতিত হইতে বাসন করে,অথবা যদি কেছ সংসারের ভোগাদি হইতে মুক্তির বাসন করে, তবে তাঁহাদের আত্মীয় ও বন্ধুগণ তাহাদিগকে নিমন্ত্রণাদি করিয়া বাদ্যসহকারে নৌকায় উঠাইয়া দিয়া নৌক৷ গঙ্গার মধ্যস্থলে অনিয়ন করিলে, এই সকল ব্যক্তি গঙ্গাগর্ভে নিমগ্ন হয় । এই ভাবে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করিলে উহার দেবলোকে জন্মগ্রহণ করিবে—এইরূপ झेशं८लग्न विश्वांश्न ! পুরোহিতগণ মৃত ব্যক্তির জন্ত শোক প্রকাশ বা ক্রমন করিতে পারে না । যখন কোন পুরোহিতের बाठाब्र ब! शिछाम्न ग्रुङ्का श्ब्ल, ठथन ठाश्ब्रो बल्ल °ा% করে এবং অতীতের বিষয় স্মরণ করিয়া সৎকারে প্রবৃত্ত হয়। ইহাদের বিশ্বাস ষে এইরূপ করিলে ইহাদের ধর্শ্বভাৰ বৃদ্ধি পায় । রাজনীতি, রাজকর প্রভৃতি। ভারতবর্ষের রাজনীতি মঙ্গলজনক বিধির সক্তি ऊांब्रडौ । অগ্রহায়ণ, ১৩১৭ छप्लिङ दणिप्लो, ५|मनकाय, अज्रास्त्र मृङ्छ । अषिৰাসীদিগের নামধাম লিপিবদ্ধ করিয়া রাখিবার প্রথা নাই এবং তাহাদিগকে বলপূৰ্ব্বক সৈন্ত শ্রেণীভুক্ত করিবারও নিয়ম নাই। রাঙ্গাদিগের নিজ ভূম্যধিকার আয় প্রধানত চারি অংশে বিভক্ত। প্রথম অংশ রাজকীয় কাৰ্য্য এবং পূজা ছোমাদিতে,— দ্বিতীয়াংশ মন্ত্রী ও রাজ্যের প্রধান প্রধান কৰ্ম্মচারীবর্গের বেতনাদিতে,—তৃতীয়াংশ রাজ্যের লন্ধ প্রতিষ্ঠ ব্যক্তিদিগের পুরস্কায়ার্থে, এবং চতুর্থাংশ ধৰ্ম্মসভা প্রভৃতিতে ব্যয় হইয়া স্ববৃত্তি সকলের অনুশীলনে উৎসাহ প্রদান করা হইয় থাকে । এই প্রকারে প্রজার রাজকরের পরিমাণ অল্প এবং তাহাঁদের ব্যক্তিগত যে পরিশ্রম কfরতে হয় তাহীও পরিমিত । প্রত্যেকেই নিজ নিজ দ্রব্যাদি শান্তিতে রক্ষা করিতে পারে এবং জীবিকার জন্ত স্ব স্ব ভূমি কর্ষণ বরে । যাহার রাজকীয় ভূমি কর্ষণ করে, তাহাদিগকে উৎপন্ন দ্রব্যের ষষ্ঠাংশ রাজকল্প রূপে দিতে হয়। বণিকগণ ইচ্ছামত যাতায়াত কল্লিতে পারেন । সামান্ত কর প্রদত্ত হইলেই জলপথ ও স্থলপথ উন্মুক্ত করিয়া দেওয়া হয় । পূৰ্ত্তকার্থ্যের জন্ত অবিখ্যক হুইলে প্রজাদের কাজ করিতে হয় বটে কিন্তু তজ্জস্য তাহার বেতন পায় । কার্য্যের অকুপাতামুযায়ী বেতল দেওয়া হয় । সৈনিকগণ সীমান্ত প্রদেশ রক্ষা করে অথব{ অবাধাদিগকে শাস্তি দিতে বহির্গত হয় । সৈন্তগণ, শাসনকৰ্ত্তাগণ, মন্ত্রীগণ, নগরপাল এবং কৰ্ম্মচারীগণ নিজ নিজ ভরণপোৰণের অন্ত নিৰ্দ্ধারিত তুমি লাভ করেন। তৰুলতা, কৃষি, আহাৰ্য্য, পানীয় এবং পাক ক্রিয়া । ভারতবর্ষের ভিন্ন ভিন্ন প্রদেশে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের बलवायू वणिग्नl, फूमिब्र छै९°ग्न जब]७ ड़िग्न खिन्न थकরের। পুষ্প, লতা, ফল, বৃক্ষ নানা প্রকারের এবং তাছাদের নামও বিভিন্ন। আমল, সাধুক, ভদ্র, কপিথ, তিন্দুক, মোচ, নারিকেল, এবং পানস ফল প্রায় সৰ্ব্বত্র *ieब्र! शांग्र । c१८ल८*ङ्ग न कण ॐकांग्न पgणब्र नोभकब्र*
