পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/১৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७१8 শুনা যায় তৈমুরের মাতার নাকি বিৰাহের,পূর্বেই সহসী পুত্রবর্তীর লক্ষণ প্রকাশ পায় । কুমারীর পিতা নিতান্তই ভীত হইয় পড়িলেন ; কস্তাকে নানাপ্রকার তিরস্কার করিতে লাগিলেল এবং ক্রমে ক্রোধে উন্মত্ত হইয়া দুষ্টা কস্তাকে দ্বিখণ্ডিত করিয়া স্বীয় অপমানের প্রতিশোধ লইতে উদ্যত হইলেন । এরূপ সময়ে যুবতী পিতার পদতলে পড়িয় তাহার অবস্থার আশ্চৰ্য্য কাহিনী প্রকাশ কfরল । সে বলিল “তাহার গৃহের জানালায় একটি সামান্ত ছিদ্র ছিল । সেই ছিদ্রের মধ্য দিয়া একটি ক্ষীণ সুৰ্য্যরশ্মি প্রবেশ করিয়া তাহাকে এরূপ ভাবে বেষ্টিত করিয়া ধরিল, ৰে মনে হইল যেন সে উজ্জ্বল আলোক-পরিচ্ছদে ভূষিত হইয়াছে। পরে সেই রশ্মি তাহাকে জtদর করিতে লাগিল। পরে কুমারী কাতরে কহিল, পিতা, আপনার আমার প্রতি ক্ৰোধ সঙ্গত সন্দেহ নাই, কিন্তু আমার এ অবস্থার কারণ ইহা ভিন্ন আর কিছুই লহে ।” পিতা সন্ধান লইয়৷ জানিলেন কস্তার কথাই সত্য । অবশেষে উাহার মনে বিশ্বাস জন্মিল যে, সকল তেজের আকর সুৰ্য্যের অনুগ্রহে যে পুত্র জন্মগ্রহণ করিয়াছে তাহার গৌরব-কীৰ্ত্তিতে তাহার বংশের নাম অমর হইবে। এই গল্পটি নিতান্ত গল্প হইলেও তৈমুরের পিতার নাম হইতেই এই গল্পের উৎপত্তি श्ब्रांtइ बलिग्नां cवा५ श्ब्र । ॐाशब्र नाम झिल টার্গে অর্থাৎ "আলোকের উৎপত্তি-স্থল ৷” হুসেন নামে এক নৃপতি সে সময়ে তুর্কিস্থান ও তাতারের একছত্র অধিপতি ছিলেন । এই হুসেনের রাজসভার মধ্যে টার্গে একজন অতি বিখ্যাত সম্রাস্ত সভাসদ ছিলেন। “মোগল" এই কথাটার আদি অর্থে কোল দেশবিশেষকে বা সাম্রাজ্য বিশেষকে বুঝায় না। “মোগল" একটা পরিবার বিশেষের নাম মাত্র । এই পরিবার বহুদিন হইতে তাতার প্রদেশের দক্ষিণভাগে ब्रांजद्ध कब्रिड । अ३ °ब्रिवlब्र इहtठझे उभूब्रङ्ग ७९পত্তি। ইংরেই পূৰ্ব্ব-পুরুষ চেঙ্গিস খাঁ আসিয়ার ●ध१ांनडभ ६१रीौग्न बलिग्नl थTiठिळांछ कग्निम्नांकृिष्णन । এই প্রসিদ্ধ মোগল ৰওঁমান উভয় তাতায় প্রদেশকেই ভারতী । অগ্রহায়ণ, ১৩১৭ a শাসন করিতেন। নিজ ভুজৰলে তিনি চীনদেশ পৰ্য্যন্ত পদানত করিয়াছিলেন । তাছায়ই বংশধরগণ চীনে সম্রাটের পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। হিজর ৭৩৬ অব্যে অর্থাৎ ১৩৩৫ খ্ৰীষ্টাব্দে তৈমুরের জন্ম হয় । এই সময়ে হুসেন নামে চেঙ্গিসের এক বংশধর দক্ষিণ তাভারে রাজত্ব করিতেন। মোগলদিগের রাজবংশে জন্মগ্রহণ করিলেও, তৈমুর রাজসভা ও রাজধানী হইতে দূরেই শিক্ষালাভ করিয়াছিলেন এবং দেশের প্রচলিত প্রথানুসারে তিনি বাল্যকালে উাহার পিতার মেষ পালন করিয়া বেড়াইতেন । সেই সময় হইতেই উtহার বাক্যে ব্যবহারে একটা অদম্য তেজের ভাব প্রকাশ পাইত । তাহা ছাড়া সেই অল্প বয়সেই তিনি চতুর্দিকস্থ মেষপালক বালকগণের উপর যেরূপ প্রভুত্ব লাভ করিয়াছিলেন, তাহা দেখিলে তিনি যে প্রভুত্ব করিতেই জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন তাহ বেশ বুঝা যাইত। পল্লীর বালকগণ সকলেই উহাকে দলপতির দ্যায় সন্মান কfরত এবং পরস্পরের মধ্যে বিবাদ হইলে তাহাকেই বিচারক বলিয়া মনোনীত করিত । মেষ চারণের স্থান লইয়। যখন বিবাদ ও স্বস্থ উপস্থিত হুইত, তাহার বtলক তৈমুরের নিকট বিচারপ্রার্থী হইয়া আসিত এবং তিলি যাহ। বিচার করিয়া পিম্পত্তি কfরতেন তাংরি दिङ्गtझ छांद्ध cकन श्रा*िठ व ब्र उॉट्tब्रां श्रांदथ्रक মনে কল্পিত না। একবার এক উঠু দলভ্ৰষ্ট হুইয়া বালকদের মেষ-চারণের স্থানে আসিয়া উপস্থিত হয় । বালকেরা তাহাকে ধরিয়া রাখিবে কি ছাড়িয়া দিবে স্থির করিতে ন পাfরয়l, তাহদের অভ্রান্ত বিচারক তৈমুরের নিকটে আসিয়া উপস্থিত হইল । তৈমুর বিচার করিয়া বলিলেন—”এই উষ্ট্র যদি নিম্নভূমি হইতে তোমাদের নিকটে আসিয়া থাকে, তাহ। হইলে তাহাকে ছাড়িয়া দিয়া স্বদলে যুক্ত হইতে দেওয়াই কৰ্ত্তব্য, আর যদি সে পার্বত্য ভূমি হইতে নামিয়া আসিয়া থাকে তাছা হইলে পুনরায় স্বদলে মিলিত হওয়া সম্ভব নয় বরং বগুজস্তুর দ্বারা হত হওয়াই সস্তব, সুতরাং সেরূপ স্থলে উহাকে রাখিয়া দেওয়াই তোমাদের কৰ্ত্তব্য ।” বালকগণ তাহাই