পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

48е यांशंब्र दिवांtझ् जशत्रिछे उांझांज्ञां जरुष्ठे शहेtन সকল প্রকার বিবাহই সিদ্ধ বলিয়া পরিগণিত इहेप्य । পুরুষের দ্বিতীয় বার দ্বার-পরিগ্রহ। যদি কোন স্ত্রীলোক জীবিত সস্তান প্রসব না করে, অথবা পুত্র উৎপাদনে অক্ষম হয়, অথবা বন্ধ্যা হয়, তাহা হইলে তাহার স্বামীর দ্বিতীয় দারপরিগ্রহণের পূৰ্ব্বে অষ্টম বর্ষ অপেক্ষা করিতে হইবে। যদি পত্নী কেবল কন্ত। প্রসব করে, তবে স্বামীকে দ্বাদশ বৎসর অপেক্ষা করিতে হইবে । তৎপর, যদি তিনি পুত্র কামনা করেন, তবে বিবাহ করিতে পারেন । .যদি স্বামী এ নিয়মের ব্যতিক্রম করেন, তবে পত্নীকে শুল্ক, স্ত্রীধন এবং উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ দান ব্যতীত,রাজাকেও তাহার চব্বিশ পণ প্রদান করিতে হইবে। যে সকল স্ত্রী বিবাহের শুষ্ক বা স্ত্রীধন পায় নাই তাহীদেরও শুল্ক ও স্ত্রীধন দিয়া এবং স্ত্রীদিগকে উপযুক্ত ক্ষতিপূরণ ও বৃত্তিদান করিয়া পরে স্বামী ইচ্ছানুসারে যতগুলি ইচ্ছা স্ত্রীগ্রহণ করিতে পারেন, কেননা পুত্রার্থেই স্ত্রীর প্রয়োজন। যদি স্বামীর অনেক গুলি পত্নী বা সকল পত্নীই এক সময়ে সন্তানধৰ্ম্ম হইয়া থাকেন, তবে যাহাকে সৰ্ব্বাগ্রে বিবাহ করা হইয়াছে অথবা যে স্ত্রী পুত্রবর্তী তাহাকেই সৰ্ব্বাগ্রে গ্রহণ করিতে হইবে। যদি স্বামী যথাসময়ে * * গ্রীর ধৰ্ম্মরক্ষণ না করেন, তবে তাহাকে ৯৬ পণ অর্থদণ্ড দিতে হইবে। পুত্রবতী, ধাৰ্ম্মিকী, বন্ধ্য, মৃতবৎস্তা, এবং যাহারা সন্তানবতী হইবার বয়স অতিক্রম করিয়াছে, তাহীদের অনভিমতে সহবাস নিষিদ্ধ। কুষ্ঠব্যাধিগ্রস্তা বা উন্মত্তা স্ত্রীর সহিত স্বামীর ভারতী । পৌষ, ১৩১৭ একত্র বাস করা না ইচ্ছানুসারে নির্ভর করে । পুত্রার্থে স্ত্রী কুষ্ঠব্যাধিগ্রস্ত বা উন্মত্ত স্বামীর সহবাস করিতে পারেন । যদি স্বামী কুচরিত্র, বিদেশবাসী, রাজদ্রোহী, অথবা স্ত্রীর প্রাণহানি করিতে পারে, এরূপ সম্ভাবনা থাকে, অথবা জাতিচু্যত, বা ক্লীব হয় তবে স্ত্রী স্বামীকে পরিত্যাগ করিতে পারে। স্ত্রীলোকের পুনর্বিববাহ। শূদ্র, বৈশু, ব্রাহ্মণ জাতিভুক্ত যে সকল স্ত্রী সন্তান প্রসব করে নাই, তাহারা প্রবাসী স্বামীর জন্ত এক বৎসর অপেক্ষা করিবে। কিন্তু যাহারা সস্তানবতী তাহার এক বৎসরের অধিক কাল স্বামীর জন্ত অপেক্ষা করিবে। যদি তাঁহাদের প্রতিপালনের ব্যবস্থা করা হইয়া থাকে, তবে তাহারা দ্বিগুণকাল অপেক্ষা করিবে। যদি সেরূপ ব্যবস্থা না থাকে তবে তাহদের ধনী জ্ঞাতিবর্গ তাহাদিগকে চার কি আট বৎসরের জষ্ঠ প্রতিপালন করিবে । তৎপর বিবাহের সময় যাহা দান করা হইয়াছিল তাহা গ্রহণ করিয়া, জ্ঞাতিগণ তাহদের বিবাহে অনুমতি দিবে। যদি ব্রাহ্মণ স্বামী বিদ্যার্থী হইয়া বিদেশে বাস করেন, তবে অপুত্রবর্তী স্ত্রী দশ বৎসর অপেক্ষা করিবে ; এক্ষেত্রে স্ত্রী পুত্রবর্তী হইলে দ্বাদশ বৎসর অপেক্ষা করিবে। যদি স্বামী ক্ষত্রিয় হন, তবে স্বামীর মৃত্যু পৰ্য্যস্ত অপেক্ষা করিবে । কিন্তু বংশনাশ ভয়ে স্ত্রী, সবর্ণে বিবাহ করিয়া পুত্রবতী হইলে, সে ঘূণাস্পদ হইবে না । যদি প্রবাসী স্বামীর স্ত্রীর ভরণপোষণের অভাব হয় এবং ধনী ক্ষত্রিয় এবং