পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ও , বর্ষ, নবম সংখ্যা । র। এখন মরবার ভয়ে আছি না বল্লে কি আর চলে ? তুমি এখন মর, আর আমি আমার পথ দেখি । সদল বলে পুলিস ইনস্পেক্টরের প্রবেশ,--রসিকচন্দ্রের বেগে প্রস্থান ও দূরে বৃক্ষের অন্তরালে অবস্থান ] ১ । ( সন্ন্যাসীর প্রতি ) এই ষে, এই সেই বেটী । ২ । ই ই সেই বেটাই বটে। দেখবে সাধু সন্ন্যাসী সব বেটী—স্বদেশী,— লিডিসনিষ্ট, বোমপন্থী, বিদ্রোহী। বাধ বেটাকে বঁধে । ( সকলে মিলিয়া সন্ন্যাসীকে বাধন )। S যত এ ক্যা করত। হায়— আবার হিন্দুস্থানী বুলি যেন বাঙ্গ লা জানেন না ! প্রাচীন বিবাহ প্রথা। శిరిన ২ । কি আর করব ! এই সকলে মিলে তোমা হেন ধাৰ্ম্মিক সাধু পুরুষকে ভগবদগীতাউক্ত যোগাসনে বসিয়ে দিচ্ছি। বুঝেছ ত ? স। (ভয়ে কঁাপিতে কঁাপিতে)বাব আমি ধাৰ্ম্মিক না আছে—ঠিক বোলতা হ্যায়—হাম ধাৰ্ম্মিক নেহি হায় । বেটা ওঠ, এখন ; বঁধন চোটে – সত্যি কথা বেরিয়ে গেছে —ভণ্ড তপস্বী চল | }ة هي [সন্ন্যাসীকে ধরিয়া লইয়া সকলের প্রস্থান]। রসিক । আঃ কি মজা ! সন্ন্যাসী ঠাকুর এখন ফাসিতে ঝুলুক আমি ঘরে যাই । কি বুদ্ধিটাই জুগিয়েছিল—একেই বলে, কারো পৌষ মাস কারো সৰ্ব্বনাশ ! শ্ৰীৰূপেন্দ্রনাথ সাউ। | ס\ প্রাচীন বিবাহ প্রথা । (খৃষ্টীয় চতুর্থপূর্ব শতাব্দী ) অগ্রহায়ণের ‘ভারতী’তে ত্রযুক্ত সুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় ‘প্রাচীন ভারতে বিবাহ পদ্ধতি শীর্ষকে এক সুলিখিত প্রবন্ধ লিখিয়াছেন। আমরা এই সংখ্যায় চাণক্য প্রণীত ‘অর্থশাস্ত্র’ নামক পুস্তক হইতে খৃষ্টজন্মের চতুর্থ শতাব্দী পূৰ্ব্বে আমাদের শাস্ত্রকারগণ বিবাহাদি বিষয়ে কিরূপ আদেশ বিধি বদ্ধ করিয়াছিলেন, তাছাই উদ্ধত করিব। বিবাহ সকল প্রকার আচারের অগ্রবর্তী। ব্রহ্ম, দৈব, আর্য্য, প্রজাপত্য, গান্ধৰ্ব্ব, অসুর, রাক্ষস এবং পৈশাচ — এই কয় প্রকার বিবাহ প্রচলিত। এই কয় প্রকার বিবাহ মধ্যে প্রথমোক্ত চারি প্রকারের বিবাহ প্রাচীন কাল হইতেই প্রচলিত আছে এবং কন্যার পিতা সন্মত হইলেই এই সকল বিবাহ ধৰ্ম্মামুমোদিত বলিয়া বিবেচিত হয় । অন্ত প্রকারের বিবাহে পিতামাতা উভয়েরই অমুমোদন আবশুক । কেননা জামাতা তাহীদের কন্যাকে যে শুল্ক প্রদান করে তাহা তাহারাই গ্রহণ করে । পিতা কিংবা মাতার অনুপস্থিতে কিংবা একের মৃত্যু হইলে অন্ত জনে এই গুল্ক গ্রহণ করিবে । शनि ठिमाडौं प्लेज्र ब्रब्र३ शृङ्का श्हेब्र श्वादक তবে কহা নিজেই এই শুষ্ক গ্রহণ করিবে।