৩৪শ বর্ষ, নবম সংখ্যা । ८ब ७हे विश्रोड अल वाछूद्ध भtथा चामत्व थार्थ হাৱাইৰ । কেন না এখানে হিন্দুদের বিষাক্ততার হইতে aক্ষা পাইলেও এখানকার দুঃসহ উত্তাপ অসহ।" সমগ্র সৈন্তের মধ্যে এই ভাবের আলোচনা হইতে লাগিল এবং তাহtৱা সকলে রাণীর শক্তি ও স্বাধীনতা অঙ্কুর রাখিয়া হিন্দুস্থান ত্যাগ করিতে কৃতসংকল্প হইল । এদিকে যখন এই সকল গোলমাল চfলতে ছিল সে সময়ে তৈমুর লঙ্গ নিৰ্ভয়ে, তাহার সৈন্তের সাংস ও অভিজ্ঞতার উপর নির্ভর করিয়া, শত্রুর অগণ্য সৈঙ্গের মধ্যে নিশ্চিন্ত চিত্তে আপন শিবিরে নিদ্র। যাইতেছিলেন । এমন সময়ে উাছার নিকটে সংবাদ আসিল যে উছার সৈনিকের হিন্দুস্থান জয়ের চেষ্টা ত্যাগ করিয়া প্রত্যাবর্তন করিবার সংব প্ল বfরতেছে। এরূপ অসন্তোষ নিবারণে অনভিজ্ঞ ৰলিয়াই হউক বা যুদ্ধে জয়াশা অতি ক্ষীণ बलिझांझे श्छेक, ८ठभूब्र७ मछ व्ञझेब्रा धडTाৰঞ্জন করাই স্থির করিলেন। শিবির সকল উত্তোলিত হইল এবং ইসদ অস্ত্ৰ শস্ত্রাদিও শকটে কৰিয়। স্থানান্তরিত করিতে জারস্ত করিল। এরূপ সময়ে এক অশ্বচালক আসিল তৈমুরের সম্মুখে সাষ্টাঙ্গে প্ৰণিপাত করিয়া ৰলিল—“ধৰ্ম্মাৰভাই, পোষ্যপুত্র । ԳՆ ձ এতদিন আপনাকে শক্র রাজেয় লিকটে জয়ী হইতেই দেখিয়াfছ। পারস্ত ও সিরিয়া পৰ্ব্যস্ত আপনারপদানত হইয়াছে। আপনার জন্মভূমি জয় করিয়া, আপনি জগতের অবশিষ্ট অংশ আপনার অধিকার বিস্তৃত করিতে প্রবৃত্ত হইয়াছেন । এতকাল আপনার ভtভার সৈন্ত আপনাকে অধিনায়ক পাইয়। শক্র সন্মুখে নির্ভীক চিত্তে অগ্রসর হইত, আজ আপনি স্বয়ং সৈন্তগণের ভয়ঙ্কাতরতার সমর্থন করিতেছেন । যান, অশিক্ষিভ, অস্ত্রহীন, বিশৃঙ্খল হিন্দুসৈন্তের সম্মুখ হইতে পলায়ন করুন ! হয়ত” আপনি জীবন লইয়। পলায়ন করিতে পারেন সত্য, কিন্তু ভাৰী বিজয় গৌরবের আশা চিরদিনের জন্য লুপ্ত হইল।” একজন হীনতম সৈনিকের মুখে এইবার ধিক্কারপূর্ণ কথা শ্রবণ করিয়া, সকলের জন্তরে ঈশ্বরের প্রেরণার স্কার প্রভূত বল আসিয়া উপস্থিত হইল। প্রত্যেকে প্রত্যেকের মুখের দিকে চাহিয়া রহিলেন এবং যেন পরস্পরের দৃষ্টি হইতে সাহস সংগ্ৰহ করিতে লাগিলেন। হয় ত তৈমুর স্বয়ং এই অশ্বচালককে এইরূপ অভিনয় করিতে উপদেশ দিয়াছিলেন এবং এক্ষণে এই স্বযোগে সৈনিকগণের হৃদয়ে লুপ্ত সাহসের পুনঃ সঞ্চারের চেষ্টা করিতে লাগিলেন । ( ক্রমশ: ) পোষ্যপুত্র। চন্দননগর ষ্টেশনে নামিয়া একথান ভাড়াটে গাড়ির সাহায্যে দুই মাইল পথ অতিক্রম করিয়া হেমেন্দ্র ও শাস্তিকে যোগেণ তাহার শুালীগৃহে আনিয়া উপস্থিত করিল। জনবিরল একটি গলির ভিতর কলমিদল, পদ্ম, ও পানভিরা পুষ্করিণীর পাশে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ইটেগাথা ছোট একখানা পুরাতন বাড়ী । তাহার দেওয়াল আগtছায় ভৰ্ত্তি হইয়া গিয়াছে ও দরজায় তাল লাগান। যোগেশ বলিল, ‘তালাটা ভাঙ্গিয় ফেলা যাক, হেমেন্দ্র আপত্তি করিল,—“না না তালা ভেঙ্গে পরের বাড়ী টোকে না । আর তাছাড়া যোগেশ, এই পচা পুখুরের ধারে এই নোংরা জায়গায় একদিন থাকলে আমি প্লেগে মারা পড়বো । বাড়িওতে একতাল। আর সেৎসেতে বলেই মনে হচ্চে ;–এখানে কি কত্তে আনলে ?” যোগেশ মুখ টিপিয়া একটু হাসিল “হ্যা বাড়িটা তেমন ভাল নয় বটে, তা ছুদিন এইখানেই
