পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, দশম সংখ্যা । মুসলমানদিগকে খড়্গাঘাতে বিধ্বস্ত করিতে লাগিল । তৈমুরের যোদ্ধার পরাজিত শত্রর বহুদুর অনুসরণ कब्रिध्नां 5व्व् ि! वांछीtग्न७ क्रिधर्शङि उjङtग्न अत्रttब्रांशैत्र श्रांज्जम* श्झेtड एश्रदrtश्ऊि श्रृंtश्tठन बां কিছুদূর যাইরাই তিনি বন্দী হইলেন। এই বিপদের মধ্যে পড়িয়া বাজায়েৎ তাতারবারের দয়া ও মনুষ্যত্বের প্রখম পরিচয় লাভ করিলেন । বিজিত শত্রুর দুরবস্থা দেখিয়া তৈমুর কোনদিন হল প্রকাশ করেন নাই। প্রতিদিন তৈমুরের শিবিরের ঠিক পা-শ্ব ই বেজায়েতের জন্য এক শিবির স্থাপিত হইত, তথাৎ উভয়ে একত্রে অtহার ও অtলাপ করিতেন। বীজ য়েতের সহিত তৈমুর অতিশয় সম্মানের সহিতই ব্যবহার করিতেন এবং উtহার মনস্তুষ্টির যথাসম্ভব আয়েtঞ্জনের ক্রটি रुब्रिप्ठन नl ।। ७न वाग्न थ१cभ ४७भूम नाकि বাজায়েৎকে লৌহ পিঞ্জরে আবদ্ধ র খিয়াছিলেন ; কিন্তু বিশ্বাসযোগ্য কোনও ঐতিহাসি চ গ্রন্থে ইহার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় না। সম্ভবতঃ গ্ৰীকগণ তাহার দুর্দশার চিত্র অতিরঞ্জিত করিবার উদ্বেপ্তেই এই কথার স্বষ্টি করিয়াছেন। মুসলমান ইতিহাসে দেখিতে পাওয়া যায় ধিক্কার বশতঃই হউক, বা বিজয়ী শক্রর নিকট অপমাণিত হুইবার আশঙ্কাতেই হউক, বাজায়েৎ বিষপান করিয়া প্রাণত্যাগ করেন। ইহার অব্যবহিত পরেই তৈমুরেরও মৃত্যু হয়। এ সম্বন্ধে পাশ্চাত্য ইতিহাসের বিবরণ মুসলমান ইতিহাসের বিবরণ হইতে স্বতন্ত্র। কোনট ঠিক স্থির করিয়া বলা কঠিন। মুসলমানের বলেন তৈমুর চীনরাজ্য আক্রমণ কালে প্রাণত্যাগ করিয়া ছিলেন এ কথা সত্য নহে। আদমুদ্র ভারতবৰ্ষ bभन-बृनौ । tyle অধিকার কfরবtব উদ্দেশে তিনি যখন ভারতে প্রবেশের আয়োজন করিতেছিলেন, সেই সময়ে কাবুলে তাহার পরলোক প্রাপ্তি হয় । মুসলমান ইতিহাসে লিখিত আছে তাতারগণের মধ্যে দুই সৈন্যদলের মধ্যে যে ভীষণ প্রাণান্তকর যুদ্ধত্রীড়া প্রচলিত ছিল, তৈমুর তাহ বন্ধ করিবার জন্ত প্রাণপণ যত্ন করিতেন, এমন কি এই অপরাধের জন্ত তিনি প্রাণদণ্ড আজ্ঞা করিতেও কুষ্ঠিত হইতেন না । এরূপ করিবার ষথেষ্ট কারণও ছিল : এই যুদ্ধ ক্রীড়ার তাহার যে সৈন্তক্ষয় হইত রোগে বা শত্রুর সহিত সংগ্রামে তাহার সেরূপ সৈন্তক্ষয় হইত না । এই নিষেধ সত্ত্বেও তাহার তৃতীয় পুত্র মিরজী উtহার পিতা ও সেনাপতির অজ্ঞা উপেক্ষা করিয়া একদল তাতার সৈন্ত লইয়! আপল্প একদল সৈন্তের সহিত এরূপ ভীষণ যুদ্ধে নিযুক্ত হন, যে উভয় পক্ষেই মুষ্টিমের সৈনিক মাত্র জীবিত ছিল। এই অবাধ্যতায় তৈমুর ক্রোধাম্বিত হইয়া দুই দুইবার তিনি তাহার পুত্রের প্রাণদণ্ডের আজ্ঞা দেন, অবশেষে অনুতপ্ত হইয়। দুইবারই তাহ রহিত করেন । শাসন কৰ্ত্তার কর্তব্যবোধ ও সন্তানস্নেহ এই উভয় প্রবল ভাবের তাড়নাতে উহাকে পীড়িত করিয়া তুলে। বাদ্ধক্য, মনস্তাপ, উদ্বেগ, ও দেশের উত্তাপে তাহার রোগ কঠিন আকার ধারণ করে । মোগল ইতিহাসের মতে তৈমুর ছয় বৎসর নয় মাস বাইশ দিন রাজত্ব করিয়া, হিজরী ৮৬ মাসের অর্থাৎ ১৯১৫ খৃষ্টাব্দে পরলোকগমন করেন । র্তাহীর মৃতদেহ কাবুলেই সমাধিস্থ হইয়াছিল বলিয়া লিখিত আছে । ( সমাপ্ত ) শ্ৰীমুরেন্দ্রনাথ ভট্টাচtধ্য । বন্দী। 8 o মেরি ! গোলাপের মত রঙ, আঙরের মত তার ঠোট-দুটি—সুন্দরা মেরি ! কালো পোষাকটিতে কি সুন্দর তাহাকে মানাইয়াছিল ! আমি তাহাকে বুকে তুলিয়া লইলাম,~~তার গালে কপালে অজস্র চুমা দিলাম ! তার মা-ও কেন আসিল না ? তার অমুখ ।