సెe * ছরন্থক্টের সময় যে তাছাকে নিজের কোলে সাদরে স্থান দিতে কুষ্ঠিত হয় নাই, আবার একদিন যাহার অমুযোগ তিরস্কার ও মিনতি উপেক্ষা করিয়া সে তাহার নিকট হইতে নিজেকে নিৰ্ব্বালিত করিয়াছিল সেই দ্বারে বলিয়াই সে কাটাইল । যেটুকু মুখ সে মাতৃহীন হইবার পর লাভ করিয়াছিল, তাছ এইখানেই—সেকথা আজ সে অনু ভব করিতে পারিল । অভাগিনী যে তাঙ্গকে তাহার সৰ্ব্বম্বই দিয়াছিল, আর সে তাছার মূল্য ন। বুঝিয়া তাহাকে ধুলায় ফেলিয়া চলিয়া গিয়াছিল, এতদিন পরে আবার সেই অনাবৃত দান কুড়ান্টয়া লইতে আসিয়াছে, কিন্তু কই ? তাহার পশ্চাতে কি এই ক্ষুদ্র দ্বার চিধরুদ্ধ হইয়া গিয়াছে ? ভোধের আলোক প্রকাশি ত হইতে না হইতে রাস্তায় লোক চলাবল আরম্ভ হইয়া গেল, ঠাকুরবাড়িতে নহবতে ভৈরবী রাগিণী বাজিতে লাগিল, নীরদ নি কটবৰ্ত্তা দোকানের সস্তজ গ্র ত ছো করা দোকানীকে সিদ্ধেশ্বরীর বাটীর আধবাসিদের সংবাদ জিজ্ঞাপ করিল। এ দোকানী নুতন লোক নীরদকে চিনত না, সে বাঙ্গালী বাবুকে একজন তাল খদের মনে করিয়া খাতির দেখাইয়া বলিল “ আপনি ও বাড়ী ভাড়া নেবেন ? তা নেন না, কলি ফিরিয়ে নিলেই সব দোষ কেটে যাবে এখন । না হয় একটু বিলিতি ওষুধ ছড়িয়ে দিলেই হবে।” নীরদ তাহার কথার প্রকৃত ভাবার্থ হৃদয়ঙ্গম করিতে না পারিয়া সবিস্ময়ে জিজ্ঞাসা করিল “কেন ও বাড়ির কি হয়েছে ? বাড়ীর লোকেরাই বা গেল কোথায় ?” छांब्रडैी । ফাল্গুন, ১৩১৭ ८मांकांनौ श्रृंख्ठोन्न श्हेम्न दणिe “ञांब cन কি কথা বলবো বাৰু! ঐ সে দিন পেলেগ হয়ে বাড়িতে দুজন মারা গেল না ! আহা মেয়েটি ঠ নয় যেন সাক্ষাৎ রাধিক ঠাকুরুণ একখানি থানপরা—তাতেই যেন রূপ ফেটে পড়চে—” নীরদ আর দাড়াইল না।” বন্ধন কাটিয়া আদিতেছে! শিবানী নাই, পাষণ্ডেব নিষ্ঠুৰ অত্যাচার বক্ষে লইয়। নীরবে জীবনের দুঃখ ভাব বহন করিয়া সে সকল যন্ত্রণার হাত ছাড়াইয়া চলিয়া গিয়াছে ! বার্থ জীবনের মৰ্ম্মছেদি তুষ, আজ তাহার প্রেমপুর্ণ হৃদয়ের কানায় কানায় ভরিয়া নাই । অনাই ত সেই প্রেমমাল্য যাহা সে ছিাড়য়া মাটিতে ছড়াইয়া দিয়াছিল, সেই মুরভি হার আজ যাহার কণ্ঠ হইতে কোনদিন স্বলিত হইবার আশঙ্কা নাই তাঙ্কার द८भ त्रूछे ठ ! अनालू ठ ७ अनालू ठा উভয়কেই তিনি তাহার অমৃত বক্ষে তুলিয়া ভাইয়। সাদরে স্থান দিয়াছেন ! নীরদ অ{জ মুক্ত ! যে বন্ধ:নর ব্যথ। বন্ধন ছাড়াইয়া গিয়া ও তাহকে মুহূর্বে ৰ জন্ত ছাড়ে নাই, আবাব যে বন্ধনের মধ্যে অtলতে হইবে মনে করিয়া লজ। ক্ষোভ ও ভাবনায় তাহার হৃৎপিণ্ডের ক্রি । থামিয়া গিয় তাহাকে পৌরুষহীন জড়ে পরবৰ্ত্তিত করিয়া ফেলিতে প্রায় সক্ষম হইয়া আসিয়াছিল সে আজ স্বয়ংই ষখন তাহার বন্ধনরজ্জ্ব কাটিয়া দিয়া চলিয়া গিয়াছে শুনিল তখন নারদ, —কই মনে করিতে ত পারিল না যে সে আজ ভাগ্যবান, সে আজ মুক্ত ! মুক্ত ! এরি নাম মুক্তি ? সে কি ইহাই চাহিতেছিল ?
