পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৩৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪ণ পর্ষ, একাদশ সংখ্যা । —বিলাসপ্লিয়,— এবং উত্ত্বৰ কালে সে যে একজন দারুণ-তুৰ্দ্দাস্থ লোক গুইবে পৰাণবাবু যেন তাঙ্গা ভবিষ্যতের দর্পণ প্রতিবিম্বিত দে খতে পাইলেন । পবাণ নাবু যখন দেখিতে পাষ্টলেন তখন ঠাঙ্গাব ‘উ শগহ’ব যে না দেখিতে পাইবেন এটা কোন মন্তেই হক্টতে পাবে না । পবাণ বুৰ পত্নী বাজলক্ষ্ম’ই কেবল স্বামীৰ মত স্বস্ব-দৃষ্ট লাভে বধ ত কষ্টলেন । তিনি পূৰ্ব্বৰ মতষ্ট নন্দলালকে স্নেং ও শাসন করিতেন । শাসন কব হয় –গেকৃ, পব’ণবাবুব ভগচাতে আপত্তি নাক্ট কিন্তু এত স্নেচ rদপাষ্টয। অমন ‘আন্দাৰে’ করিয়া তুলিবার কি প্রয়োজন ! ধ ন হইলে খাওয়া হয়না,— ডালের সঙ্গে ‘ভাজি’ দবকবি,—সকালে-বিকালে জলখাবাব,— এত *েন ?--কিসের জষ্ঠ ? রাজলক্ষ্মী য দ বলতেন “অতি চিরকাল ও ভাল খেয়ে ভাল পবে” এয়েচে !” পর্যণবাবু অমনি তাঁথি বক্তবর্ণ কবিয়া বলিতেন -- “পরের বাড়িতে এসে আব ও সব আস্বাব করলে চলেন ।” রাজলক্ষ্মী আশ্চর্য্য হইয় গালে চাত দিঘী বলিতেন—“ওমা ! -পেকি গো ! 'পবের বাড়া” কি গে৷ ” পরাণবাবু বিরক্ত চষ্টয়া বলতেন —“হঁ। — ই। আর "আপনার’ হয়ে কাজ নেই !—কে কার ?” এই কথায় পত্নী মৰ্ম্মাহত ও বিরক্ত হইয়া একদিন বলিঙ্কেন –"ত না হয় ওর

  • থেfরা কা”ব দাম ধরে fন ও— গুর বাপেৰ টাকা-ত তোমার হাতে আছে *

झांश-fछड ! 為)" পরাণবাবু অগ্নিশৰ্ম্ম কষ্টয় বলয় উঠিলেন —“কি ?—“বাপের টাকা” । —বাপ কত ‘নশপঞ্চ"শ" রেখে গিছলো যে আজো তাই আছে ?”— শুনিয় রাজলক্ষ্মী বজ্রrচতের ন্তায় ক্ষণকাল নিশ্চল চষ্টয়া দাডাষ্টয় স্বামীব মুখেব পানে চাহিয়া বললেন—“ও !—” অfত অল্প দিনে ব মধ্যে ননালাল পবাণবাবুব ‘চক্ষুশূল’ ইষ্টয়া উঠিল । লাঞ্ছনায় ও অপমানে মন্দলাল আরো কিছুকাল কাটাইয় দিল ! পবাণ গৰুব অমনোযোগে ও কু-শাসনে নন্দ লালেব ‘লেখাপড়া’ও তেমন কষ্টল না। শেষে একদিন তিনি ননীকে চাকুরীর চেষ্ট৷ দেখিতে বলিলেন । নন্দ কাঞ্চল—“নিজে চাকুীব যোগাড় করে নেওয়া বড় কঠিন বিশেষত— এই কোলকে স্তায় ।” পবাণবাবু একটু রুক্ষ স্বরে কঞ্চিলেন“চাকরী কর বাব ইচ্ছা থাকলে তার চেষ্ট করতে,-সে ঈচ্ছা তো নেষ্ট !” هيخي মন্দলাল বলিল—“আঙ্কে চাকরী পেলে অীর করিনা !” “নাঃ-চাকরী আর কোলকেত সতরে মেলেন। —এই তো সেদিন ট্রামোয়ের ক গু,াক্টরী চাকরী কতকগুলো খালি ছিল, একবার ভাব চেষ্টা করেছিলে ?” নন্দলালের মুখথান অভিমানে ও অপমানে লাল হষ্টয়া উঠিল !—তাহার অধর বারেকের জষ্ঠ ফুরিত হইয়া উঠিল, সে একটা ঢোক গিলিয়। যথাসম্ভব আত্মভাব সংযত করিয়া বুলিল—“থেতে না পাই সেও-ভাল ন্ত ৰু আমি ও চাকরী করছিনা ।” সুবিধা পাইয়। পরাণবাবু স্পষ্টই বলিলেন