৯১২ তাহাকে-ভ্রাতৃসংসাবে টানিয়া আনিয়াছে একথা তুলসী কাহাকে কোনদিন বুঝাইতে চান নাই। তিনি আশ্রিতের মতই কুষ্ঠি তু ভাবে জীবনে ব অবশিষ্ট কালটুকু পূজা অৰ্চনায় কাটাইয়। দিবfব সঙ্কল্প কবিয়ছিলেন । — তিনি ভাবিতেন বৈধব্যেব চেয়ে না বীর কপালে আর কি বেশী অ ভাগ্যের— অধিক দীন তার বিষয ইষ্টতে পাবে ! পরাণপৰুও ভগিনীকে মর্যাদার সহ স্ত গৃহে স্থান দিলেন ; ভাগনেয়ের যাচাতে মঙ্গ , হয় ৩াধ জন্ত ‘প্রাণ গণ যত্ন করিতে ক্রট হইবে না বলিয়। অশ্বিাস দিলেন । ভাণন}ব বিষয় কৰ্ম্ম পৰ্য্যবেক্ষণ কৰিতে গ - প বাণ বাবু অনেক সময় নিজের ক্ষতি ও স্বী কবি করিতেন । এইরূপে এক বৎসরের উপর অতিবাহিত হইয় গেল। একদিন পরাণবাবু ভগিনীকে কহিলেন-"এত দুরে থেকে বিষয় রক্ষা ক বা বড়ই শক্ত ব্যাপাণ ! আমার দ্বারা দেপাচ আর হয়ে ওঠে না – আর সে সম্ভবও নয় · · অথচ বিশ্বাপী লোক ও পাওয়া দুষ্ক র. . ." তুলসী জিজ্ঞাস কবিলেন—“তবে কি করলে ভাল হয় !” পবাণবাবু কিয়ংকাল চিন্থ। করিয়। বলিলেন—“আমাৰ মতে বিদেশের বিষয় সম্পত্তি সব বিক্রী কবে সেচ টাকা মুদে খাটানো ভাল !—তা’তে কিছু কম লাভ হয় সে ও বরং ভাল —*iবষয় অশিয়ে'র ঝঞ্চ,ট ঢের —এই দেখতেই তে পাচ্চো ! কথাটা বিধবার নিকট কতকট সমীচীন বলিয়া বোধ হইল, তিনি বলিলেন—“তুমি যা ভাল বোঝ তাই কর—তুমি তো আর নন্দর ‘পর’ নও !” ভার তা । ফাগুন, ১৩১৭ পৰাণবাবুৰ চেপের পাতা ভিজিয়া উঠিল —তিনি আর্দ্র স্বরে কহিলেন —“দিদ, নন্দ ষে আমার ‘প ব’ নয় তা কি আ র বলে লেtঝাতে হয় ! —ভাগ নে অfর চেণেতে তফাৎ কি ? – বিশেষ যপন অমন সোণব চাল ছেলে ! যে দেখে তবেই বুকে তুলে নিতে ইচ্ছা করে !” কথাটা বলিয়। পরাণ বাবু একটা দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলিলেন । ই হবি ; কচু দিন পরে পবাণবাবু পশ্চিম যাত্র কবিলেন । ভ গণপতিব মৃত্যুর পর এই চতুর্থ বি পরাণ বুব পশ্চিম যাত্র । বষ্টিবে প্রকাশ–তার 'শ বীর খারাপ’। বিষয় বিক্রয় হইল, কিন্তু তেমন "দর’ উঠল না –পবাণবাবু সে টাকা ব্যাঙ্কে জমা দিলেন। ভগিনার অলঙ্কার আদি ইতিপূৰ্ব্বেই তিনি আপনাব লৌহসিন্ধুকের নির্বাপদ গহবরে নিক্ষেপ করিয়া রাশিয়া ছিলেন । সুদের টাকাটা ও পরাণপাবুব ক্যাশবাক্সে আশ্রয় লাভ কfর ত, তবে, ভগিনাব আবখ্যক হইলে পবাণবাবু টাকা লইয়। প্রস্তু 5 ! তুলসী নিশ্চি গু, তাহার শিশুপুত্র ননী লালও নিf-চ ঞ্ছ ! এক জন নিশ্চি স্তু —গ ভাব পথ।.স ; আর একজন নিশ্চ সু-শৈশব সরলতায় ! শুধু নাশ্চ গু নহেন— পুরাণবাবু! এই রূপে প{চ ৭ংলর প'হয়। গেল । --সেই সঙ্গে তুলসীর বৈধব্য জলার ও অবসান হইল ! মৃত্যুকালে তুলসী পুলকে ভ্রা তার হস্তে জন্মের মত সপিয়া দিয়া গেলেন ! তুলসীর মৃত্যুর পর হইতে পরাণবাবুর চক্ষু খু লয় গেল—তিনি ভাগিনেরটতে অনেক ক্রট দেখতে লাগলেন ;–সে দুরন্ত–উদ্ধত —অসহিষ্ণু-বুদ্ধিহান-মিথ্যাবাদী—ণে ভী
