৩৪শ বর্ষ, একাদশ সংখ্যা । যপন সে দেখিল যে তাহার একমাত্র পুত্রের প্রাণ-বিয়োগ হইয়াছে এবং তাহার রক্তা ক্ৰ মৃত দেহ ভূমিতে পতি ত রহিয়াছে, তখন কে যেন তাহার শবারের সমস্ত বল মুহূৰ্ত্তমধ্যে অপহরণ করিয়া লইল । সে অব দাড়াইতে ন। পারিয়া কঁাপিতে কপিতে মাটিতে পড়িয়া গেল । এদিকে সুযোগ পাচয় সেই যুত প্রায় ব্যাস্ত্র যথাশক্তি সেই পুত্ৰশোক তুব দস্যকে বারংবাব আৰ্চ ত কলিয়৷ মৃত্যুমুখে পাতি ত করিল । বাঘে ৰ বারংবাব আক্রমণে ত্রু দু মৃ ত বং হইয় পড়লেও একে বাবে তাং বি প্রাপলিযোগ হয় নাই । সে সমস্ত দিন ঐ রূপ তাল স্থাতেই সেই জঙ্গলেব ধারে পড়িয়া রহিল । সন্ধ্যার সময়ে চারি জন পথিক সেই পথ দিব; যাইতেছিল । পশিপাশ্বে রক্ত ক্ৰ মৃতদেহ, ভীমকায় মৃত ব্যাপ্ল ও ক্ষ ত বিক্ষ ত শরীর প{থকে র! স{বপব নাচ fক সংক্ষণ পােব দর্শনের পর যখন তাহারা দেখতে পাইল, বালকের কদুকে দেখিয়। ভা ত ই চল । অল গুর যে আহত ব্যক্তি এগন ও জীবিত অাছে, তখন কিঞ্চিৎ অংখস্ত রদ্রের নিকটবৰ্ত্তী চুষ্টল ও ত:ঙ্গ; কে স্কন্ধদেশে স্থাপন - হু কী ন! সকলে পূর্বক বচন করিখ লষ্টয় চলিল । নিকটেই পৰম দয়ালু মহর্ষি সেীমাব আশ্রম ছিল। পাথকে বা মৃত প্রায় রুদ্রকে বহন করিয়া সেই অপ্রমে অtসিয়া উপস্থিত হুইল ও মল্লষির চরণোপান্তে উপনীত হইয়া আদ্যোপান্ত সমস্ত বৃত্তান্ত সবিনয়ে নিবেদন করিল। পরম কৃপালু মছধি পথিকগণের নিকট সবিশেষ অবগত হইয়া অত্যন্ত আনন্দিত হইলেন এবং তাগদিগের সহৃদয় তার মঙ্গfষ রুদ্র । Skó ভূয়সী প্রশংসা করিতে লাগিলেন। অনস্থর অত্যন্ত যত্বপূর্বক ক্ষ গুলিক্ষ ত দেহ রুদ্রকে গৃহমধ্যে লইয়া গিয়া একান্ত মনে তাহার সেব শুশ্রুষায় নিযুক্ত হইলেন। গোমধূমের পুতগন্ধে আশ্রমল্প বায়ু সততই পবিত্র থাকি ত। তপোবনের সেই বিশুদ্ধ বায়ু সেবনে ও মহর্গি সৌম্যেং ঐ কান্তি ক যত্ব দীর্ঘকালের পর সে ক্রমশ আরোগ্য লাভ করিল । এষ্ট দীর্ঘকাল রোগশয্যায় শুষ্টয় শুষ্টয়া রুদ্র প্রতিদিন প্রা তঃ কালে ও সন্ধ্য সময়ে প্রজ্জ্বলিত হোমগ্নির দীপ্ত শিখা যপন নিবীক্ষণ কবি ত ; সমবেত পুষিবালক বালিকাগণেব সুকোমল কণ্ঠোচ্চাiবত বেদপাঠ ও গায়ত্রী মন্থেব উচ্চারণ যখন শ্রপণ করিত, তখন তাহাব অন্তঃকরণ এক অননুভূতপূৰ্ব্ব আনন্দেব রসাবেশে অবশ হইয়া আসিত । বালক বালিকাগণের মপে। মঙ্গধি সৌম্যের কণ্ঠী দীপিকােলই এই কার্যে বিশেষ নিষ্ঠ দেখা স্বাক্ট ত । যখন প্রসলি ত হোমগ্নিব উৰ্দ্ধশিপ ** আকাশমার্গ আলোকিত কবিত, তখন তাহার উজ্জ্বল চক্ষু দুইটি প্রেমানন্দে উজ্জ্বলতর হইয়া উঠিত ; আনন্দের উদাম প্রবাহ তাহার সরল শিশু হৃদয় ভাস ইয়া দিয়া নয়ন প্রাস্তে অশ্রুর তবল তরঙ্গ বিস্তাব করিত ! সে তখন আপন অস্তুবস্থিত আনন্দকে কোন উদ্ধলোকে বিস্তৃত করিয়ু দিয়া অনস্ত আনন্দকে আপনার মধ্যে আহবান করিয়া আনিত কে তাছা বলিতে পাবে! দীপিকা স্বভাবতঃ অতিশয় তাঙ্কু বুদ্ধিশালিনী ছিল ; সে একাকিনীই সমস্ত গৃহ কৰ্ম্ম ও আশ্রমের অষ্টান্ত কার্যসমুঙ্গের তত্ত্বাবধান অনায়াসেক্ট করি ত। মহর্ষি সৌম্যের এই
