পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৪৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"לטאנה श्रृंcथब्र व्रटेि, *itथंद्र छछ वाक्लौब्र ग्र४ि नग्नসেইটে মনে করিয়া সে অলস বিশ্রামে *tर्थञ्च ५८ब्र मैंiफ़ांझेब्र श्रांtभtन खे*८उicशब्र বাসনা করে নাই, তাহার মেহবুভূক্ষু হৃদয় ছায়া রৌদ্র বিচার না করিয়া আপনার দুঃসহ তাগিদে বাড়ীর দিকে ছুটিয়াছে, তাহার সমস্ত আনন্দ, উল্লাস, বিশ্রাম সেইখানেই অপেক্ষা করিয়াছে, এবং সেইখানে না পৌছান পৰ্য্যস্থ তাহার তৃপ্তি হয় নাই! তুঙ্গ গিরি শিখবে অবস্থিত সেই চির স্থির মৃদ্ধ জ্যোতির দিকে তাহার চক্ষু অনিমেষ হুইয়া আছে, জীবনের পরপারের অন্ধকারে যেখানেজ্ঞান বিজ্ঞান সভ্যত হঠিয়া দাড়াইবে —যে অজ্ঞাত পথেব সম্মুখে আসিয়া ঐশ্বৰ্য্য ও বৈভবের দীপ্তি কৃত্রিমতার ব্যর্থতায় মলিন হইয় নিভিয়া যাইবে—সেইখানে সে দীপ্ত-হস্তে জাগিয়া বসিয়া আছে, চারিদিকে তাহার সে সব যাত্রী আনাগোনা করিতেছে তাহাদের সে ডাকিয়া বলিতেছে “গৃহ-গমনোৎসুক কে আছ সে এস, জীবনের এই হ্রস্ব বেলার পারে ধে অনন্ত দিবস আছে সেখানে কে পৌছিবে -এস, তাহার জন্ত কে প্রস্তুত হইতে চাও এস !” ক্লেশের উপর ভারতবর্ষের একটা সহজ স্বাভাবিক প্রবল অবজ্ঞা ছিল। জুয়ারের কাছে করোটি-কপাল-ভগ্নালঙ্কারে সজ্জিত দুঃথকে দেখিয়া সকলে যখন সভয়ে क*ांछे दक कब्रिब्रां छिब्रां८छ्, ७१न সে হাস্তমুখে আপনার ঘরের ভিতর তাহার বসিবার আসন বিছাইয়া দিয়াছে, তাহার অপেক্ষ শক্তিতে যে সে হীন নয়, তাহার প্রবলতম আঘাতকে ও যে সে উপেক্ষ छांब्रडो । চৈত্র, ১৩১৭ করিতে পারে তাহা সে সদপে প্রকাশ করিয়াছে । দারিদ্র্যে, অনাহারে, রোগে, মহামারীতে ভারতের লক্ষ লক্ষ লোক প্রতি বৎসর মৃত্যুমুখে পতিত হইতেছে কিন্তু এ বিরাট মৃত্যু কি নিস্তব্ধ, নীরব, জড়ের মত কি ভয়ানক মূৰ্ত্তি ! কেহ তাহাকে দেখিতে পাইতেছে না, কেহ তাহার কণ্ঠ শ্রবণ করিতে পাইতেছে না, আলোকিত আকাশের নীচে চলমান নিস্তব্ধ মেঘ-পুঞ্জেব বিস্তৃত অন্ধকার ছায়ার মত নীরবে তাহ সমাজের উপর দিয়া ভাসিয়া যাইতেছে । প্রাচীন ভারতবর্ষ ! তাহার অন্তবের ভিতব সহিষ্ণুতাব যে অপরিসীম বীৰ্য্য রক্ষিত আছে, তাহা বিভীষিকায় বিচুত হয় নাই, ঝঞ্জার পর্য দস্ত হয় নাই, কঠোরতায় নম্র হয় নাই ; যুগযুগান্তরের সাধনা তাহাতে সঞ্চিত হইয়া আছে, বিপুল তপোতেজে তাঙ্গ অক্ষত প্রায় রহিয়াছে ! অবহু ইহা সত্য যে ভাৰতীয় জল বায়ু তাহার অধিবাসীগণের একটি বিশেষ সম্পদের মধ্যে পরিগণিত । মুষ্টিমেয় তাম্রখণ্ড ও জীর্ণ চীর—ইহা হইলেই তাহারা জীবন রক্ষা করিতে সমর্থ হয়, শীত প্রধান দেশের লোকের প্রকৃতি-জননীর নিকট হইতে এই অমুকুলত প্রাপ্ত হয় না। হিংস্র প্রকৃতি ক্রর বিমাতার মত তাহাদের আপনার তীক্ষু নখরে ছিন্ন ভিন্ন করিয়া রক্তপানের জন্য লোলুপ হইয়া বসিয়া আছে, এবং গ্রাসাচ্ছাদন যোগাইতে অসমর্থ হতভাগ্যগণ তাহার কবলে পতিত হুইয়। জীবলীল সাঙ্গ করিতে বাধ্য হইতেছে। দরিদ্র ভারতের সঙ্গে তুলনা করিলে দেখা যায় যে ইউরোপে ‘charity’র” অশেষ