পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩১৭.djvu/৫২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

$e\లి* श्न श्रां७ब्र शांग्न उांश नशं★tझबू शूतक्लांब्र । সঞ্চয় করিয়া না রাখিলে ঐ টাকার মুদ পাওয়া যাইত না । যাহারা এই ভাবে টাকা থাটান তাহদের লাভের অংশ এই একটী মাত্র উপাদান—সুদ। ইহাদের মূলধনহানির সম্ভাবনা নাই এবং উছার জন্ত কোনরূপ তত্ত্বাবধান ও করিতে झंझ नt ॥ আমাদের দেশে স্বদের হার অত্যন্ত বেশী। গভর্ণমেণ্টের কাগজের মুদের হার ৩le টাকা কিন্তু প্রচলিত স্বদের হার ২৫।৩e টাকা এবং কখন কখন চক্রবুদ্ধি হারে ষে স্বণ পড়ে তাহা একশত টাকায় দেড়শত টাকা হয় । ইহার কারণ মূলধন হানির আশঙ্কা । যে সকল ব্যবসায়ে মূলধন হানির আশঙ্কা বেশী, সেই সকল ব্যবসায়েষ্ট লাভ বেশী। এ সকল ক্ষেত্রে “চোরের দশ দিন, গৃহস্থের একদিন।” কয়লার খনির কথা ধরুন। অগুণন্ত ব্যবসায়েন্ত্র অংশে যেরূপ ডিঙিডেণ্ট বা লাভ পাওয়া যায় কয়লার খনিতে সাধারণতঃ তদপেক্ষ বেশ লাভ পাওয়া যায় । কিন্তু এরূপ হইতে পারে যে, যে খনি হইতে প্রচুর কয়লা পাইবার সম্ভাবনা, হঠাৎ সে খনিতে আর কয়লা নাই। এইরূপ আশঙ্কার কথা থাকে বলিয়াই এই প্রকার ব্যবসায়ে মুলধন হানির আশঙ্কা ও তজনিত ক্ষতিপূরণও বেশী। স্থল লাভ হইতে প্রথম ও দ্বিতীয় অংশ বাদ দিয়া বাছা অবশিষ্ট থাকে, তাহাকে তত্ত্বাবধানের বেতন বলা যাইতে পারে। যে সকল কারণে বেতনের তারতম্য হয় সেই প্রকার কারণে লাভের অংশেরও তারতম্য হয় । অনেক কার্য্য डांब्रडौ । চৈত্র, ১৩১৭ পরিদর্শনে অধিকতর নৈপুণ্য এবং সহিষ্ণুতা আবগুক ; অনেক কার্য্য তত্বাবধান বিপজ্জনক । এষ্ট সকল ক্ষেত্রে এই সকল কাৰ্য্য তত্ত্বাবধানে লাভের অংশ অপরাপর কাৰ্য্যাপেক্ষ বেশী থাকে। দৃষ্টান্তস্বরূপ মিসেস ফসেট কসাইয়ের ও বস্ত্রবিক্রেতার কার্য তুলনা করিয়াছেন। ইংলণ্ডে বস্ত্রবিক্রেতা অপেক্ষ কসাই অধিক লাভ করে । তাহার প্রথম কারণ,কসাইয়ের কার্য্য পরিদর্শন তত পছন্দ ৭ই নহে। দ্বিতীয় তঃ চণ্ঠাং ঋতু পরিবর্তন হষ্টলে কসাইয়ের অনেক পশু মৃত্যুমুখে পতিত হইতে পারে। এক্ষেত্রে মুলধন বিনষ্ট হুইবার যথেষ্ট আশঙ্কা থাকে এবং পরিদর্শনের অসুবিধা ও মুলধন বিনষ্টের অ{গঙ্কার জন্য লাভের অংশ অন্যান্য ব্যবসাপেক্ষ অধিক । লোকসংখ্যা বৃদ্ধি পাইলে এবং দেশের আর্থিক অবস্থার উন্নতি হইলে স্থদের হার কম হয় । আমরা খাজনার বিষয় আলোচনা করিবার সময় রি কার্ডোর নিয়মের কথা উল্লেখ করিয়ছিলাম। এক্ষেত্রে ও ঐ নিয়ম অন্য ভাবে প্রযুজ্য হইতে পারে। পরিশ্রম ও মূলধনের পুরস্কার উৎপাদিত অর্থের উপরই সম্পূর্ণ নির্ভর করে। অর্থাৎ যদি কোন কারণে সমপরিমাণ পরিশ্রম ও মূলধনপ্রয়োগ করিয়া এবং অন্যান্য বিষয় ঠিক থাকিয়া উৎপাদিত অর্থের পরিমাণ বেশী হয়, তবে বেতন ও স্বদ ও বেশী হইবে। পক্ষান্তরে যদি কোন কারণে সমপরিমাণ পরিশ্রম ও মুলধন প্রয়োগ করিয়া অল্প অর্থ উৎপাদিত হয়, তবে স্বদ ও বেতন কম হইবে। এক বস্ত চাউল “ধ্বংস” করিয়া যদি কোন