পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২০.djvu/৫৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৭শ বর্ষ, দ্বাদশ সংখ্যা নেই । গেটের প্রক গু দরজাট প্রতিদিনে ব মতই সুদৃঢ় অর্গলে দৃঢ়বদ্ধ। যখন আমার অনুভব শক্তি স্পষ্ট হোল, মনে পড়ল মাব কথা ;–আবার আমি পাগলেব মত ছুটে চল্লেম ; ময়েব দব জাতেও চাবী বন্ধ আমি তালাটা জোর কবে ভেঙ্গে ফেললেম । দরজা খুলতেই ম| বাইবে এলেন—তশনও তার বৈকালিক পোষাক খোলা হয়নি। বাইরে এসেই আমায় অঙ্গুলিসঙ্কেতে নবব থাকতে আদেশ কবে মৃদু স্ববে বল্লেন, “তাদেব ডেকে নিয়ে গ্যাছে।” আমি মন্ত্রাভিভূতের মত বলিলাম ”ইঁ্য নিয়ে গ্যাছে।” অামাব মা – আমার চিব বিষাদিনী মা মাটিতে বসে পড়ে অঞ্জলিবদ্ধ হয়ে—সে অবস্থাতেও প্রার্থনা কল্লেন ।.ওয়েষ্ট তুমি বিশ্বাস করবে কি ? মা আমার - ভগবানকে নিষ্ঠুব বল্লেন না, অভিশাপ দিলেন না, সুধু তার দুই চোখ ছাপিয়ে ঝবঝব করে জল পড়ল। ম বর্মেন “র্তার ইচ্ছাই পূর্ণ হোক—র্তাব বিচাব আমবা মাথা পেতেই নেব—তোমাব হতভাগ্য পিতা এ জগতে যে ভাবে কাটিয়ে গেলেন পবজগতে নিশ্চয়ই তবে চেয়ে অনেক মুখে থাকবেন। ঈশ্বরকে ধন্যবাদ গেব্ৰিয়েল এখন ঘুমুচ্চে... আমি তাকে “দুধেব” সঙ্গে “ক্লোবাল” দিয়ে ছিলুম।” আমি পুলিৰে খবব দেবাব কথা বলায় মা বলিলেন, “তিনি আমায় অনেকবার ধরে এই কাজটা করতেই বাবণ করে গছেন, র্তার আদেশ চিরকালই আমি ভগবানেব আদেশের দ্যায় পালন কবেচি। আজ র্তার কথাটা রাখ বাছ আমাব!” আমি বলিলাম “প্রত্যেক মুহূৰ্ত্তই এখন মূল্যবান —হয়ত ঐ ময়লা চামড়াওয়ালা লোক

সৌধ-রহস্ত 2 Φο Φ গুলেfব হাত থেকে মুক্তির আশায়— এখনও তিনি আমাদের ডাক্‌চেন—” কথাটা মনে হতেই মার দিকে না চেয়ে কোন কথা না বলে আমি আবার ছুটে রাস্তায় এসে পড়লুম-কিন্তু কি করব কোন পথে যাব কিছুই স্থিব করিতে পাল্লুম না। এস্থার, জামি কি করব ?” ব্যথিত কণ্ঠস্ববে এলথার কহিল, “দাদ। — সন্ন্যাসীকে —আমি দেখেচি, তোমরা কিছুই কবতে পাববেন । তবু চেষ্টা করে দেখ, সত্যিই আমরা এমন করে তাকে ছেড়ে দেবে না ।” 称 来 臺 বৃথা চেষ্টা । কোথাও কোন চিহ্ন নাই | ফিবিয়া আসিয়া আবার আমরা আসন গ্রহণ কবিলাম। এসথার তখনও সেই খানে চুপ কবিয়া বসিয়াছিল কোন প্রশ্ন করিল না । যদি ঘটনাটাব ভি তব দিয়া জেনােরলের অদৃষ্ঠ, রহস্তেব কোন কিনাবা পাওয়া যায় ভাবিয়া আমি মবডণ্টকে জিজ্ঞাসা করিলাম, “প্যাকেট টা কোথায় ? তোমার বালা যেটা দিয়ে গেছেন ?” মবডণ্ট যন্ত্রচালিতের মত পকেট হইতে পাকেটটা বাহির করিয়া দিল । মোড়কটা খুলিয়া ফেলিলাম ভিতরে কতক গুলি পুবাতন কাগজ আর একখানি চিঠি। আলোটা উজ্জ্বল করিয়া দিয়া প্রথমেই চিঠি ধান পড়িতে আরম্ভ করিলাম । চিঠিথানায় তারিখ আছে – ৫ই অক্টোবর বেলা ৩টা প্রিয় ওয়েষ্ট ! অনেক সময় যে রহস্যমূলক ঘটনার ইঙ্গিত তোমায় নিয়াছি তোমার সাগ্রহ অনুরোধেও কেন তাহা প্রকাশ করিতে