এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
৩৭শ বর্ষ, দ্বাদশ সংখ্যা লোপ করিতে গেলে সুখের ভাগ আপনা হইতেই লোপ পাষ্টয়া যায়, এবং মুখভাগ লোপ করিতে গেলে দুঃখের ভাগও লোপ পায়, এবং সুখ-দুঃখ লোপ করিতে গেলে মুখ-দুঃখময় জগতের ও আর অস্তিত্ব থাকে না । দুঃখ হইতে মুক্তিলাভ মনুষ্যের বাঞ্ছনীয় হইতে পাবে ; কিন্তু দুঃগেব পৰিবৰ্ত্তে, দুঃথকে সাহিত্য-প্রসঙ্গ `ථළු කු দুব করিয়া তাতার স্থানে সুখের প্রতিষ্ঠা সম্ভবপর নহে। ইতবাং মুক্তি অর্থে কেবল দুঃখ হইতে মুক্তি নহে, উহা সুখ হইতেও মুক্তি ; ভ্রাস্তিব পাশ হইতে মুক্তি, জগতের বন্ধন চাইতে মুক্তি। ভাব তবর্ষে এককালে . এইরূপ মুক্তিতত্ত্ব প্রচারিত হইয়াছিল, গ্রন্থকাবের “মুক্তির পথ” নামক প্রবন্ধে এই কথাই প্রকটত হইয়াছে । so ; : * # * }, অধ্যাপক রামেন্দ্র মুন্দর ত্রিবেদী।