ुरै একটু পরেই আর দু’জন বেরিয়ে এলেন। সবাই মিলে আমার খাইয়ে দাইয়ে নৌকায় তুলে দিয়ে গেলেন।”
- আচ্ছ তাদের দেথতে কেমন ?” “একজন বেঁটে খাটো মানুষটা, পিঠ মুয়ে পড়েছে, পরণে র্তার, একটা পুরুতের পোষাক, বয়স বোধ হয় পাচকুড়ি পেরিয়ে গেছে; দাড়ীগুলি ধবধবে সাদা আর মুখে সৰ্ব্বদাই হাসি লেগে অাছে। দেবদূতের মতই দীপ্তিময় সে মুখ। । দ্বিতীয়টা একটু
ঢেঙ্গ, তিনি খুব বুড়ে ; একটা ছেড়া কৃষেণের পরিচ্ছদ গায়ে ; দাড়িগুলি খুব চওড়া ধুসর-হরিৎ রঙের। দেখলে বেশ শক্তি সামর্থ্য আছে ব’লে মনে হয় । অামার নৌকাখানা বালিতে পুতে গেছল, সেট তিনি একহাতে মোচার খোলার মতই অনায়াসে জলে ঠেলে ভাসিয়ে দিলেন, আমি হাত দেবার সময়ূও পেলুম না । র্তারও মুখখানি হাসি হাসি, ভারী দয়ার শরীর। তৃতীয়ট সকলের চেয়ে ঢেঙl, সাদা ধবধবে তার দাড়িগুলা, হাঁটুতে এসে ঠেকেছে। দেখলেই যেন কঠোর প্রকৃতির লোক ৰ'লে মনে হয় ; জ ঝুলে পড়েছে। তিনি এক রকম দ্যাংটাই থাকেন ; কোমরে কেবল একটা ছেড়া মাছুর জড়ান षi८छ् ।। * “তোমার সঙ্গে কথা কইলে কেউ ?” “বেণীর ভাগই চুপ ক’রে কাজ ক’রে बाहिरणन; नि८णप्नब्र मर्षाs भूत कम कथा কচ্ছিলেন। একজন অপরের দিকে চাইতেই অজ্ঞে তার মনের ভাব বুঝে নিচ্ছেলেন। মৃব.cচয়ে ঢেঙা লোকটকে আমি জিজ্ঞেস खञ्जं(्री মাখ, ১৩২১ করলুম কত দিন তারা সেখানে আছেন, লোকটী রাগের লক্ষণ প্রকাশ করলেন ; তখন সবচেয়ে বুড়ো যোগী তার হাত ধরে হাসলেন,—তবে তিনি শাস্ত হন। তারপর বুড়োযোগী আমার দিকে চেয়ে একটু হেসে বল্লেন,—“আমাদের দয়া কর।” বস, আর কিছু না ।” জেলে যখন এই সকল বলিতেছিল उथन छtशस्छठे क्लरमहे दौ८°ज्ञ निरुछदउँौं হইতেছিল। “ঐ—ঐ দেখুন, এইবার বেশ স্পষ্ট দেখতে পাবেন।” এই বলিয়া পূৰ্ব্বোক্ত বণিক দ্বীপের দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করিল। ধৰ্ম্মযাজক চাহিয়া দেখিলেন । এবার সত্যই একটা কৃষ্ণবর্ণ রেখা তাহার দৃষ্টি পথে পড়িল ।—সেটা দ্বীপের অস্পষ্ট রেখা। কিয়ৎক্ষণ সেইদিকে চাহিয়া থাকিয় তিনি জাহাজের ডেক ত্যাগ করিয়া কল ঘরে নামিয়া আসিলেন । কলচালককে জিজ্ঞাসা করিলেন,—“দুরে ঐ যে রেখাটা দেখা যাচ্ছে ওটা কোন দ্বীপ ?”
- ওর নাম নেই, এ সমুদ্রে অমন ছোট দ্বীপ আরও অনেক আছে!”
“আচ্ছা, গুনলুম ওখানে তিনজন যোগী আত্মার নিৰ্ব্বাণকামনায় বাস করেন, কথাটা কি সত্য ।”
- আমিও তাই শুনেছি, সত্যি মিথ্যে জানিনা । জেলেরা বলে তারা নাকি স্বচক্ষে এই যোগীদের দেখেছে ; –হ’তে পারে কথাটা হয়ত সম্পূর্ণ আজগুবি নয়।”
“আমি ওখুলে নেবে ৰোগীদের দেখতে