পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৩৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*験” cद्राश्मैि शशिल-स्रांश्रृंनि उउक्र१ श्रांङ्गठि করুন, আমি জয়াপিলিকে বলে আসি ঠাকুরের শেভল আনতে। ঠাকুরঘরে কাগকেও না দেখিয়া নিবারণ পরম আরাম বোধ করিল। সে তাড়াতাড়ি পঞ্চ প্রদীপ জালিয়া খুব ক্তোবে ঘণ্টা নাড়িতে লাগিল এবং শাথের জল ছড়াইয়া, এখানকার জিনিষ সেখানে রাtথয়। চটপট আরতি সম্পন্ন করিল ৷ ঠাকুরের জলপানি লইয়া জয় ঘরে প্রবেশ করিয়া ডাকিল—রোহিণী এথানট। একটু হাত মার্জন করে দে। রোহিণী হাত মার্জন করিতেছে, জয়৷ জলখাবার হাতে দাড়াইয়া আছে, মুখুয্যে আসনের উপর দাড়াইয়া দুই হাতে ধরিয়া প্রাণপণ শক্তিতে শাখে ফু পাড়িতেছে, এমন সময় বিপিন ঘরে আসিয়া হা হা করিয়া উচ্চরবে হাসিয়া উঠিল। डाशझ ञप्लेशtश 5भकिउ झ्झेब्र রোeিণীর হাত হইতে জলের ঘটী, জয়ার হাত হইতে জলখাবার, মুখুয্যের হাত হইতে শাখ ঝন ঝন ঝন ঝন শব্দ করিয়া গড়িয়া গেল । • বিপিন হাসিতে হাসিতে বলিল-বাং ! বাঃ! ঠাকুরের অদৃষ্ট ভালো ! নম্বকিশোর স্থতিরত্বের বদলে নিবারণ মুখুযো, খুড়িমার বদলে জয়াঠাকরণ ঠাকুর সেবার ভার পেয়েছেন ; আর তার ওপর রোহিণী এসে জুটেছেন । একেবারে ত্রি অস্পর্শ ! दिशिन ट्ञांषांझ झ! झाँ कझिम्न शंनिम्न উঠিল । - शन कन *ग ७निद्रां श्रिमि “कि रुण, छाँझडी ফাল্গুন, ১৩২১ আঁt কি হল ?” বলিতে বলিতে আলিম উপস্থিত হইলেন। ঘরে ঢুকিয় দেখিলেন সকলে হতভম্ব হইয়া দাড়াইয়া আছে, আর বিপিন দাড়াইয়া দাড়াইয়া হাসিতেছে। , ঘোমটা টানিয়া ফিসফিস করিয়া গিন্নি উৎসুক ভাবে জিজ্ঞাসা করিলেন—এ জয়ীঠাকুরঝি, এসব ফেল্পে কেমন করে ? এখন কি হবে ? কি দিয়ে ঠাকুরের শেতল হবে বল ত ? ওলো রোহিণী, দাড়িয়ে দাড়িয়ে দেখছিল কি, জল থৈ থৈ করছে, মুছে নে । কেহ একটু নড়িতেও পারিল না । উহাদের কানে বিপিনের বিদ্রুপের হাসি প্রলয়কালের ভৈরব-বিষাণের প্রতিধ্বনির মতন বাজিতেছিল হা হা হা । বিপিন হাসিতে হাসিতে বলিল—ম, ঠাকুর এমন শুদ্ধ আচারের লোকেদের হাতে কিছু খাবেন না বলে খাবার উণ্টে ফেলে দিয়েছেন। যেখানে নিবারণ মুখুয্যে পূজারী, জয়tঠাকরুণ জোগাড়ী, আর রোহিণী পাটকরণী, সেখানে মানুষেরই খেতে প্রবৃত্তি হয় না, ত ঠাকুরের ! নিজের। যদি সেবা করতে পারবে না। তবে পাপের বোঝা বাড়াতে বাড়ীতে ঠাকুরের ল্যাঠা রেখেছ কেন ? ঠাকুর কি তোমার জমিদারী সেরেস্তার গোমস্ত যে তোমার হুকুম শুনবে আর তোমার হাততোলা প্রসাদ পেয়ে কৃতাৰ্থ হয়ে যাবে ? গিল্লি ফিসফিস করিয়া বলিলেনআঃ কি অলক্ষুণে কথা বলিস বিপিন ঠাকুর দেবতাও তোর মানিল নে ? - বিপিন. উচ্চ কণ্ঠে বলিল-মানি বলেই