} els कट्टै रुग्न । उदिशाद्वङ ७८लग्न कि ल* झळद ! छैश्रृंांडर्जzन अांब्र भन cण८व न । একদিন শেঠেদের একখানা বজরা করে যমুনার উপর আরতি দেখতে গেলেম । বড় প্রদীপের ঝাড় জেলে যখন আরতি, আরম্ভ হোল তখন তার ছায় জলে পড়ে যেন যমুনায় আলোর বিজুলি খেলতে লগলো ! সেদিন আবার রামলীলা, নৌকা করে ছোট দুটি ছেলেকে রাম লক্ষ্মণ ও একটি মেয়েকে সীতা সাজিয়ে জরির কাপড় পরিয়ে বনবাসে দিতে চলেছে। সাজসজ্জায় তাদের সুন্দর দেখাচ্ছিল। যমুনায় কি কচ্ছপ ! সিড়ির কাছে ছোলা ভাজ খাবার জন্ত এসে তারা যেন জল ঢেকে ফেল্পে । জলে যেন কচ্ছপের মেলা লেগে গেল । मधूंबांब ब्रांखांब वश्वनहे थांब रु७ब्रां যেত—দেখতে পেতেম, ছোট বাছুরগুলির কারু ঘাড়ের উপর কারু পিঠের উপর খুর সমেত পা ঝুলচে। এই রকম একটা অধিটা নয়—প্রতি রাস্তাতেই প্রায় দেখা যেত। পয়সা উপার্জনের বেশ একটা উপায় বটে ! একটি মুন্দর ভাব ওদেশে দেখে বড় মোহিত্যু হয়েছি। পশু পক্ষী মানুষে এখানে এমন সম্ভাব । ষাঢ় গরু কেমন রাস্তায় খেলা করছে, বানরের ত কথাই নাই, পালে পালে হুপহাপ করে এ বাড়ী ও বাড়ী লাফিয়ে বেড়াচ্চে, কারও কোন অনিষ্ট করতে দেখি नाहे, थांबांब cभएगहे गरुडे । मयूब बबूशै। মনের আনন্দে মাঠে মাঠে নৃত্য করে, মানুষরা তাদের প্রতি কোনই অত্যাচার করে না। মথুরা থেকে বৃন্দাবন বেশীদূর নয়। छांब्रडैौ ফাত্তন, ১৩২১ সকালবেলা গাড়ী করে যেতে ছ তিন ঘণ্ট লাগে মাত্র ; এখানেও শেঠেদের একটি বাড়ীতে গিয়ে আমরা আডডা করলেম । বামুন ঠাকুরকে আমাদের রান্নার বন্দোবস্ত করে দিয়ে আমরা সকালেই দেবালয় দেখতে বাহির ছলেম। বাড়ীর কাছেই একটি মন্দির সেইখানে গিয়ে দেখা গেল একটি ঘরে ছোট একটি সিংহাসনে কৃষ্ণরাধিক রয়েচেন,—একজন টান পাথার বাতাস করছে। দালানটি চকচকে মাৰ্ব্বল পাথরের। র্যার মন্দির করেছেন সেই পাথরের গায়ে তাদের মুখ আঁকা রয়েছে। একজনের একটা চোখ কানা, সেই ছিল ম্যানেজার। তার মনিৰ নাকি বড় বাড়ী করতে হুকুম দিয়েছিল কিন্তু সে অল্প টাকা খরচ করে ছোট বাড়ী করে দিয়ে কানা হয়ে গিয়েছে। এই মন্দিরের আসবাব অনেক, বড় বড় রঙ্গিন ঝাড়, দেওয়ালগিরী, তর সঙ্গে অল্প দামের কতকগুলি ইংরাজি মেমদেরও ছবি ! মন্দির দেখে আমরা যমুনায় স্নান করতে গেলেম। এখানে কচ্ছপ তেমন বেশী নেই। রোদ,বে ঘুরে নদীতে অবগাহন স্নান করে কি যে আরাম পাওয়া গেল তা আর বলবার কথা নয় ; মনে হলো এই আরাম থেকেই:মা গঙ্গা’ এই শব্দ মুখ দিয়ে আপনা श्८उद्दे cबब्रि८ग्न योग्न । স্নান অtহার করে বিকেলে আবার আমরা মন্দির দেখতে বাহির হলেম। শেঠদের একটি মন্দিরের সম্মুখে, উচু খামের মত একটি সোনার গাছ ; ভিতরে কৃষ্ণ ঠাকুরের সঙ্গে একদিকে রাধিক একদিকে
