পাতা:ভারতী কার্তিক-চৈত্র ১৩২১.djvu/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

అసీe দেবার উদ্যোগ করছ, তা নয়, আশ্রমপ্রতিষ্ঠাতা নবাব বাহাদুরের টাকাটারও এতে অপব্যয় হচ্ছে ” श्रृंहिउँ जांशी नऊ कब्रिग्रां श्रेष९ कम्”िउ স্বরে কছিল, “কিন্তু দেখুন, এ ছাগলের দুধ তাদের সহ হচ্ছে না–কতগুলো মরে ছেজেণ্ড গেল যখন—” "মরুক—যাদের মুখে না রুচবে, তার উপোস করে থাকুক, তবু এখানকার ধারা পাল্টানো হবে না । এখনি ও মাগীগুলোকে বিদেয় করে দাও। আর সাবধান, ভবিষ্যতে এমন হলে তোমার সঙ্গে একত্রে কাজ করবারও সম্ভাবনা থাকবে ন;—* পদিভে নিরুত্তর রহিল । জেঙ্কিন্স আরও কহিলেন, “বিজ্ঞানের রাজ্যে এ একটা মস্ত "এক্সপেরিমেণ্ট চলছে—বুঝচ না- কত বড় विश८ग्न ठांमज्ञां झाँउ लि८ग्नहि--त्रांज्ञ काउ টাকা আমার এ আইডিয়াকে সাহায্য করছে। কতকগুলো মরে যদি, মরুক । কোন বড় কাজে ত্যাগ-স্বীকার নেই ! এ মরণ মাথা পেতে আমাদের নিতে হবে।” পদিভে আর কথা কছিল না । এই হর্মুল্যতার দিনে একটা চাকুরি সংগ্রহ করা কি কঠিন-বিশেষ এমন চাকুরি 1–সে তাহ জানিত । সে স্ত্রীলোকগুলাকে তখনই বিদায় করিয়া দেওয়া হইল। এবং মহাসমারোহে নিরীহ শিশুমেধষজ্ঞ চলিতে লাগিল। মৃতের সংখ্যা যেমন বাড়িয়া চলিল, ষ্টেশন হইতে ওমনিবাস গাড়াও তেমন শূন্ত ফিরিতে লাগিল। কে আর ছেলেকে মরিতে পাঠাইবে! মুরে যদি, না খাইয়। তাছার মা-বাপের কোলের কাছেই পড়িয়া মরুক, প্রাসাদের ভারতী কাৰ্ত্তিক, ১৩২১ উৰ্দ্ধ কক্ষে সোনার পালঙ্কে গুইয়া মরিলে মা-বাপের শোকের মাত্রা এতটুকু কমিবে না ত! স্বতরাং চিত্রগুপ্তের জিন্মায়,—গ্রামের লোক পদিড়েকে খেতাৰ দিয়াছিল, চিত্রগুপ্ত —ছেলে পাঠাইবার প্রয়োজন নাই । ছেলেদের শীর্ণ মুখগুলি দেখিলে চোখ ফাটিয়া জল বাহির হয় । তাহদের মোন দৃষ্টি গভীর অর্থপূর্ণ-যেন মৃত্যুর পদধ্বনি তাহারা শুনিয়া ফেলিয়াছে—প্রতিমুহূর্তেই এখন যেন তাহার প্রতীক্ষা করিয়া আছে —ঐ বুঝি আসিয়া মৃত্যু ডাকিল, এস, আমার कुt८छ् ७aग्र । সেদিন আহারাদির পর পদিভে বসিয়া মাদাম পুলকে এই কথাটাই বুঝাইতেছিল, এমন সময় ওমনিবাসের চাকার র্ক্যাচ-কঁ্যাচ শব্দ শুনা গেল। শব্দটা অন্ত দিনের মত নহে । পদিভে কহিল, “গাড়ী আজ খালি আসছে বলে ত মনে হচ্ছে না ।” সত্যই গাড়ী আজ ষ্টেশন হইতে একেৰীরে থালি ফিরে নাই। ভিতরে একজন লোক ছিল-সে জেঙ্কিন্সের কাছ হইতে সংবাদ লইয়া আসিয়াছে। সংবাদ,-ডাক্তার জেঙ্কিন্স, নবাব ও অপর একজন লোককে সঙ্গে লইয়া এখনই দুই ঘণ্টা পরে আশ্রম-পরিদর্শনে আসিতেছেন । ডাক্তার জেঙ্কিন্স বলিয়া পাঠাইয়াছেন, উহাদিগের অভ্যর্থমার জন্ত সকলেই যেন প্রস্তুত থাকে ! এত শীঘ্র এ ব্যবস্থা হইয়াছে যে, পদিভেঁকে যথোচিত অবসর দিবার সুযোগ ঘটিয় উঠে নাই, তথাপি ডাক্তার জেষ্কিন্স আশা রাখেন, পদিভে বখাপাধ্য আয়োজন করিবেন। যথাসাধ্য। পদিভে বিরক্ত হইয়া