পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, প্রথম সংখ্যা । श्रृङ्गण, ब्रडौन छणझ्दि किनिङ्ग श्रानिद– কত জিনিষ দেব, বল, লজ্জা কি ? বল, আমাকে তুমি বিয়ে করবে ?” মৃদ্ধ হাসিয়া, সুরমা কহিল, "ওম, দাদার সঙ্গে বুঝি আবার বিয়ে হয় ।” ভবকান্ত ভাবিল, নিরাশ হইলে চলিবে না। সে কহিল, “এস মুর—এখন সকলে ঘুমোচ্ছে, তোমাকে পুকুর থেকে পদ্মফুল তুলে দিইগে !” “আর, তোমার কাপড় ভিজুলে বকুনি থাবে যে ” আমি আলাদা কাপড় নিয়ে যাব—কেউ জানতে পারবে, কেন ?” “না, ভাই, আমি যাব না ! মা জানতে পারলে বকবে ।” “কেউ জানবে না—এসোনা, তুমি পাড়ে দাড়িয়ে দেখো, আমি কেমন ডুব সাতার দেব !” “আমার, ভাই, ডুব সাতার কাটা দেখতে বড় ভালো লাগে ।” উভয়ে দীঘির ধারে গেল ! ভবকান্ত জলে সাত্তার কাটিতে নামিল । সুরমা উপরে দাড়াইয়া রহিল। এমন সময় তীব্ৰকণ্ঠে সুরমার পিসিনার চীৎকার ধ্বনি শুনা গেল ! পিসিমা বলিলেন, “পোড়ারমুখে মেয়ে এখানে ছুটে বেড়াচ্ছ ! হাবলীদের বাড়ী নেমস্তন্ন আছে, না ? সকলে খুজে খুজে সারা—মেয়ে এখানে পুকুর ধারে রোদ পে{হচ্ছেন! পুরুষ মামুষের সঙ্গে বেড়ানো কি, লা ? বাড়ী যা ! চুল বাধতে হবে না ।” সুরমা কাদিয়া ফেলিল, কহিল, “এ্যা, ভবদ যে বললে, পদ্মফুল তুলে দেবে।” পিসিমা কহিলেন,“ভব, বাবা, পদ্মফুল নিয়ে খেলা করে না,ছিঃ ! তুলে আমাকে দিয়ে এসে কাল পুজো করে বাঁচবো,-কেমন বাবা ?” “বেশ ত, পিসিমা ।” পিসিমা সুরমাকে লইয়া রঙ্গস্থল ত্যাগ করিলে, ভৰকান্ত ক্লিষ্টচিত্তে গৃহে ফিরিল। তৃতীয় পরিচ্ছেদ । পরিণতি । cगलेिन श्रब्रभां पञानिब्रां सूथन उदकॉरु८क মরীচিকা । bré ডাকিল, তখন ভবকান্ত সবেমাত্র “ঝঞ্জাময়ী" উপন্যাস শেষ করিয়াছে। বাঙলী উপন্যাস সবগুলিই প্রায় ভবকাস্ত পড়িয়া ফেলিয়াছে। তবে ঝঞ্জাময়ী’র মত মৰ্ম্মস্পর্শী উপন্যাস বাঙলা ভাষায় আর আছে কিনা, সন্দেহ ! ৭৭২ থানি পৃষ্ঠা ! তাহার পাত্রপাত্ৰীগুলা ভবকান্তকে বিচিত্র স্বপ্লমোহে বিভোর করিয়া তুলিয়াছিল ! সুরমাকে দেখিয়া ভবকাস্ত কহিল, “মুর, হালদাণীর বাগানে, আজ যদি সন্ধ্যার সময় যাও ত, তোমাকে কাচামিঠা র্তাব পাড়িয়া দিই।” কঁাচামিঠা আমের প্রতি সুরমার বিশেষ লোভ থাকিলেও, সন্ধ্যাবেলায় গাছপালার নিকট যাইতে তার যথেষ্ট আশঙ্কা ছিল। সে চুপ করিয়া রহিল। ভবকান্ত কহিল, “যাবে না, সুর ?” কাচামিঠা আম্রের লোভ ছাড়াও ত সহজ নহে । শেষ মুহুর্ত অবধি চেষ্টা করিতে ক্ষতি কি ! সুরমা কহিল, "যাব।” “বেশ, মনে থাকে যেন! পুকুরের সিঁড়ির উপর অামি থাকব—তোমার কোন ভয় নেই! উঃ, কি বড় বড় আঁবই হয়েছে !” “এখন, কেন, আনবে চল না, ভবদা ?”

  • এখন ওখানে লোক আছে। তার গাছ জমা নিয়েছে। পাড়তে দেবে কেন ?”

“ত বটে !” সুরমার জিবে জল আসিয়াছিল। সেই বড় বড় কাচামিঠা অবিগুলি —আহাঁ, এমন ভালো জিনিষ কি আর আছে ! ভবদা তাকে বড় ভালবাসে ত। বড় লক্ষ্মী ছেলে ! সে যে আঁব থাইতে ভালবাসে, ভবদা কেমন করিয়া তাহ জানিল । “তা হলে মনে থাকে যেন সুর—নিশ্চয় এসো—আর কেউ যেন না জানতে পারে, দেখে !” কাচামিঠ। আমের প্রতি ভবকাস্তের যে বিন্দুমাত্রও আকর্ষণ ছিল, তাহানহে! তুচ্ছ দুটা ফলের জন্ত উদ্‌গ্ৰীৰ হইবে, সে কাল আর তাহার নাই ! প্রেমের মহিমায় সে আজ नांक्षाद्ग१ भांशूरवद्र श्रएनक ऊँचाई खेटैिब्रांरझ ।