৩৮শ-বর্ষ, পঞ্চম সংখ্যা ve
- ांबछडब्ल, हेनणांम, ७ আবির্ভাব ।
o মোগলঃশাসনের \
- පුං
এক্ষণে প্রাকৃতিক বিজ্ঞান হইতে একটা छूणन &श्१ कब्र यद् ; डांश श्रण আমরা ভারতীয় মধ্যযুগের বিশেষ লক্ষণটি আরও ভাল করিয়া ধরিতে পারিব। উহার মধ্যে সমান্তরাল-ধারায় দুইটি ক্রিয়ার কাৰ্য্য কি উপলব্ধি করা যায় না ?—একটি 'फुन।' अन्न ७क ि“उत्रन' ? (यमन একদিকে বর্ণগুলির খণ্ডবিভাগে প্রাচীন সমাজের বিনাশ স্বচিত হইতেছে, তেমনি আর একদিকে, একতার দিকে প্রবণতা, ও ভারতীয় একজাতি-সংগঠন, নবসমাজের বিকাশ সুচিত করিতেছে । তা ছাড়া, মধ্যযুগে যুরোপীয় সভ্যতার মধ্যে, গঠনোযোগী সমস্ত উপাদানই বিদ্যমান ছিল, এবং ভারতীয় সভ্যতার পূর্ণত সম্পাদনের পক্ষে যে একটি প্রধান উপাদানের অভাব ছিল—যুরোপীয় চড়ক বা নীলপূজার মূলতত্ব ፀኳፃ সভ্যতাই সেই অভাব পূরণ করিবার জন্ম উদ্যত । * * - তবে যদি কেহ জিজ্ঞাসা করেন, প্রাচীন সমাজের ভাঙ্গনের কাজ এত ধীরে ধীরে সাধিত হইতেছে কেন ? ইহার উত্তরে আমি উহাকে সেই দেহগঠনের কথা একবার ভাবিয়া দেখিতে বলি,—যে সকল জীবদেহ পৃথকৃঙ্কত কোষগুর দ্বারা গঠিত নহে, পরস্তু এরূপ সদৃশ কোষাণুর দ্বারা গঠিত যাহার। আপনাদিগকে খণ্ডিত করিয়া বংশবৃদ্ধি করিয়া থাকে। কিন্তু উৎকৃষ্ট দেহগঠনের জর ও মৃত্যু, সৰ্ব্বাপেক্ষ বিশেষীকৃত কোষাণুদিগের অস্তধানেই সম্পাদিত হইয় থাকে ; পক্ষান্তরে কতকগুলি , নিকৃষ্ট দেহ-গঠনে, জর অজ্ঞাত এবং আকস্মিক দুর্ঘটনা ব্যতীত তাছার মৃত্যু হয় না। সেইরূপ ভারতীয় বর্ণভেদ প্রণালীর দ্যায় আদিম ধরণের একটি সমাজিক দেহ-গঠনও, বহুশতাব্দীর অবনতির পর, বিভিন্ন অসংখ্য হেতুর প্রভাব ব্যতীত কখনই সহসা অন্তর্হিত হইতে পারে না । শ্ৰীজ্যোতিরিন্দ্রনাথ ঠাকুর। চড়ক বা নীলপূজার মূলতত্ত্ব . . . ( ভারতীয় আর্ঘ্যদিগের উত্তরকুরুবাসের প্রমাণ ) , মহাবিষুবসংক্রান্তিতে "চড়কপূজা' হওয়ার কথা হিন্দুমাত্রেই অবগত আছেন। একসময় uहे कफुरू भूछांब्र विप्नव भूयथांभहे श्हेऊ। দুর্গাপূজার সময় যেমন ঢাকের বাস্তে পল্লীগ্রাম সকল প্রতিধ্বনিত হইয়া থাকে চড়কপূজার সময়ও তদ্রুপ পল্লীগ্রাম সকল ঢাকের বাদ্যে প্রতিধ্বনিত হইত এবং তং সঙ্গে সঙ্গে হরগৌরী নৃত্যে ও সঙ্গীতে প্রমোদোন্মাদিত হইত। চড়কপূজার এই আভাসমাজ শুনিয়া হরগেীরীর সহিতই যে চরকপূজার প্রধান cषांभं ऊांशं नझ्रखहे अष्ट्रमांन कङ्गां षाडे८ऊ *ां८ब्र। किरू हेशंब्र भूल हेडिशंग खेकांम*
