পাতা:ভারতী ১২৮৪.djvu/১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--- --~~ -: * - 7—~ ভারতী শ্রা ১২৮৪) মেঘনাদ বধ কাব্য। - q নকে প্রমাণিক জ্ঞান বল তবে তাহাতে । ওপিট মনে না করিয়া ক্ষান্ত থাকিতে পারা আমাদের অল্পই আপত্তি থাকে। কিন্তু | যায় না । সে সত্য এমনি যে তাহাতে যদি বল যে, তত্ত্বজ্ঞান প্রমাণের সহিত অতলস্পর্শ জ্ঞানের গভীরতা এবং অপআদবেই কোন সম্পর্ক রাখে না সুতরাং | রিসীম শক্তির বিস্তার উভয়ই একাধারে তাহ খপুষ্পবৎ অলীক, তবে তাঁহাতে | পাওয়া যায়। এই রূপ দেখা যাইতেছে আমরা কখনই সায় দিতে পারি না । কেন | যে প্রথমে স্বায়ুভব, এবং তাহার পরে | না স্বাচুভূতিকে আমরা প্রমাণের পরাকাষ্ঠ | তাহার অসীম বিস্তার এবং প্রগাঢ়তা, এই বলিয়। স্বীকার করি । যেখানে স্বানুভূতি | দুই প্রকার প্রমাণের উপরে তত্বজ্ঞান দৃঢ়সন্তবে না, সেই স্থানেই অন্য প্রকার | রূপে প্রতিষ্ঠিত রহিয়াছে, বালুকার বাধের প্রমাণ দশান আবশ্যক হয় । যেমন জ্বলন্ত | উপরে নহে । অতএব তত্ত্বজ্ঞানকে অপ্রমাণ প্রদীপকে দেখিবার জন্য দ্বিতীয় প্রদীপ | না বলিয়া স্বপ্রমাণ বলাই যুক্তিসিদ্ধ। শুদ্ধ আবশ্যক হয় না, তেমনি আত্মাকে জ্ঞানী- কেবল বিজ্ঞানের পদ্ধতিকে প্রামাণিক বলিয়ত্ত করিতে হইলে দ্বিতীয় কোন বস্তুর | লে প্রকারাস্তরে বলা হয় যে তত্ত্বজ্ঞানের প্রয়োজন হয় না। আত্মা আপনিই আপ | পদ্ধতি প্রামাণিক নহে ; এরূপ অত্যুক্তিতে | নার প্রমাণ । এই আত্মপ্রত্যয়টি তত্ত্বজ্ঞা- না গিয়া এখন অবধি বিজ্ঞানের পদ্ধতিকে BBB BBB BBB S BBBB BBB BS BBB BBBBB BBB BBB BBBBBB তলস্পর্শ গভীরতা এবং জগতের অপরি | পদ্ধতিকে দার্শনিক পদ্ধতি বলিয়া নির্দেশ সীম বিস্তার এ দুয়ের মধ্যে অপরিমেয় | করিব। এক্ষণে স্বষ্টিতত্ত্ব বিষয়ে উভয়ের ভাবের যেরূপ মিল দেখিতে পাওয়া যায়, মধ্যে কে কিরূপ সাক্ষ্য প্রদান করেন, তাহাতে দুইকে একই সত্যের এপিট | একবার অনুধাবন করিয়া দেখা যাউক । ক্রমশঃ .జషన్టోష్క్రి*--- মেঘনাদ বধ কাব্য। f (মাইকেল মধুসূদন দত্ত প্রণীত । ) বঙ্গীয় পাঠকসমাজে যেকোন গ্রন্থকার এক বিন্দু দোষ বাহির করিলেই, | অধিক প্রিয় হইয় পড়েন তাহার গ্রন্থ নির | তাহ ন্যায্য হউক বা অন্যায্যই হউক, পেক্ষ ভাবে সমালোচনা করিতে কিঞ্চিৎ | পাঠকের অমনি ফণা ধরিয়া উঠেন। ভীরু | সাহসের প্রয়োজন হয়। তাছার পুস্তক | সমালোচকেরা ইহঁদের ভয়ে অনেক সময়ে