ഞ്ഞത്തു ভারত ফা ১২৮৪ ) kTAeeSA SAASAASSAAAAAAS A SHHiA SHSHH SHS প্রকৃত শিক্ষা প্রণালী । MMMA AMAMM ASASASA AAAekSkS----- Wołło. হুইবে সামান্যত অধিকাংশ লোকের এই যাহার কৰ্ম্মক্ষেত্রে রহিয়াছে তাহারা আপন আপন পদ ও ব্যবসায় রক্ষা করি বার জন্য অনবরত পরিশ্রম করিতেছে এবং বালক ও যুবকগণ সেই সকল ব্যব সjয় ও কৰ্ম্মে প্রবেশ করিবার অভিলাযে কঠিন পরিশ্রম সহকারে প্রয়োজনীয় বিদ্যা শিক্ষা করিতেছে। কিসে শীঘ্র শীঘ্ৰ বিদ্যা শিক্ষা করিয়া চার্থোপার্জেন করিতে সক্ষম عیت চিন্তা এই চেন্ট হইয়াছে। এই জনাই भि४१८१६ दद्भुद्धिं श्हेcठ न श्ड़ेरठहै তাহীদের বিদ্যাভাস অরিন্ত করাই বার জন্য পিতা মাতা ব্যস্ত সমস্ত হইয়: থাকেন। বালকগণ প্রতিদিন f¢ শিক্ষ} করিতেছে, তাহদের পাঠ কতদূর অগ্রসর হইয়াছে এই বিষয়েরই সৰ্ব্বদা অফুসন্ধান ল ওয়া হয় ! কিন্তু তাহদের শরীরের পুটিধন উপযুক্ত মত হইতেছে কি না তহি। দেখিবার আবশ্যক মনে হয় না । নিয়ত কঠিন মানসিক পরিশ্রম জন্য শীর্ণকায় বলহীন হইতেছে ইহা দেখিয়াও, অনেক পিতা মাত বালককে সেই পরিশ্রম হইতে কিছুকালের জন্য বিরত করিবার চেষ্টা করেন কিন্তু শরীর ও মনের পরস্পর যে রূপ সংযোগ তাহতে শারীরিক বল ও শক্তি না থাকিলে মানসিক পরিশ্রম এবং বুদ্ধিবৃত্তির পরিচালনা সম্যকরূপে হওয়াই অসম্ভব। এজন্য মানসিক উৎকর্য ও উন্নতি সাধনের নিমিত্ত শরীরের পুষ্টিসাধন ও বলাধানের প্রতি সবিশেষ যত্ন করা কৰ্ত্তব্য। এবং এই বিষয়ের প্রতি স্বভাবতঃ দুর্বল প্রকৃতি বঙ্গবাসীগণের সর্বদা দৃষ্টি রাখা যে সৰ্ব্বতোভাবে কৰ্ত্তব্য তাহ বলা বাহুল্য মাত্র। শারীরিক ও মানসিক সমুদায় ব্যtপার এক জীবনী শক্তির প্রভাবে সম্পাদিত হইতেছে। সেই শক্তির বলে ভুক্ত অন্ন পরিপাক হইয়া রক্তে পরিণত হয়, সেই শক্তির প্রভাবে হৃদয়স্থিত রক্ত শিরা ও ধমনীর মধ্য দিয়া পরিচালিত হুইয়া অঙ্গ প্রতাঙ্গ সমূহের পুষ্ট সাধন করিতেছে, সেই শক্তির দ্বারা আমরা অঙ্গ চালনা পরিশ্রম করিতে সক্ষম হইতেছি, সেই শক্তির দ্বারা মনের প্রধান ইন্দ্রিয় যে মস্তিষ্ক ত{হা উত্তেজিত হইয়া মানসিক কাৰ্য্য সকল সংসাধিত হইতেছে এবং শরীর ও মনের চালনা হেতু প্রতিদিন দেহের ও মস্তিষ্কের ধে ক্ষয় প্রাপ্তি হয় তাহা ও সেই জীবনী শক্তির প্রভাবে পূরণ হইতে থাকে। কিন্তু সেই জীবনী শক্তির একটি সীমা ও পরিমাণ নির্দিষ্ট আছে । সুতরাং শরীর সম্বন্ধীয় কোন একটি ব্যাপার সাধন যদি সেই শক্তি অধিক মাত্রায় নিয়োজিত হয় S তাহা হইলে সহজেই অন্য দিকে তাহার । কাৰ্য্য মন্দভূত ও দুর্বল হইয়া আইসে । এই জন্য অতিমাত্র ভোজন করিলে সেই ভুক্ত অন্ন পরিপাকে জীবনী শক্তির অধি: o কাংশ ব্যয়িত হয় সুতরাং শরীরের ষ্ঠান | ব্যাপার সকল তখন মন্দীভূত হইয়া শরীর । অসমর্থ ও অলস হইয়া আইসে। সে সময়ে কোন শারীরিক বা মানসিক পরিশ্রম করিতে ইচ্ছা হয় না। সেই মত অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করিলে মনোল্পত্তি সক - শারীরিক । -- "o.
