ভারতী তা ১২৮৪ গঞ্জিকা । | ఆన বহুবিধ রত্নদানে বহু যত্ন করি” । পূজা করিতেন না। লক্ষী ইন্দ্রকে কহিতেছেন, । “মেঘনাদ নামে পুত্র, হে রত্রবিজয়ী, রাবণের, বিলক্ষণ জান তুমি তারে ” ইঙ্গর মধ্যে যে একটু তীব্ৰ উপহাস अट्छ, ८नो इहेग्न क्षत्रौं हेञष्क cग 4क्र” I সম্বোধন করেন, ইহা আমাদের কাণে ভাল শুনায় না। ঐ ছত্র দুটি পড়িলেই আমরা লক্ষীর যে মৃদু হাস্য-বিষ মাখা একটি মৰ্ম্মভেদী কটাক্ষ দেখিতে পাই, তাহাতে দেব: उांटवन्न भांशांज़ा श्रहनकफै| कुनि झहैग़ शशि । লক্ষী ঐরূপ আর এক স্থলে ইন্দ্রের কৈলাসে যাইবার সময় তাহীকে কহিয়াছিলেন, “বড় ভাল বিরূপাক্ষ বাসেন লক্ষীরে । কহিও বৈকুণ্ঠ পুরী বহুদিন ছাড়ি আছয়ে সে লঙ্কা পুরে । কত যে বিরলে ভাবয়ে সে অবিরল, একবার তিনি, কি দোষ দেগিয়া, তারে না ভাবেন মনে ? | কোন পিতা দুহিতারে পতিগুহ হোতে রাখে দূরে—জিজ্ঞাসিও, বিজ্ঞ জটাধরে।" এখানে “বিজ্ঞ জটাধর” কথাটি পিতার .يميايي په خنجي প্রতি কন্যার প্রয়োগ অসহনীয় । ইহার পর } ষষ্ঠ সর্গে আর এক স্থলে লক্ষনীকে আনা হই । য়াছে। এখানে মায়া আসিয়া লক্ষীকে তেজ সম্বরণ করিতে বলিলেন। লক্ষী কহিলেন “কার সাধা, বিশ্বধ্যেয় অবহেলে তব ! আজ্ঞা ? কিন্তু প্রাণ মম কাদেগো স্মরিলে এ সকল কথা ! হায় কত যে অাদরে পূজে মোরে রক্ষঃশ্রেষ্ঠ, রাণী মন্দোদরী, কি আর কহিব তার কৃষ্ট ইহাতে লক্ষীকে অত্যন্ত ভক্ত-বৎসল৷ বলিয়া মনে হয়, তবে যেন মায়ার আজ্ঞায় ভক্ত-গৃহ ছাড়িতে বাধ্য হইয়াছেন । আবার সপ্তম সর্গে তিনিই রাবণের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করিতেছেন। লক্ষী যে কিরূপ দেবতা তাহ আমরা বুঝিতে পারিলাম না এবং কখনো যে তাহকে পূজা করিতে আমাদের সাহস হুইবে, তাহারো কোন সম্ভাবনা দেখিলাম না। মেঘনাদ-বধে দেবতা ও সাধারণ মন্থ য্যের মধ্যে কিছুমাত্র বিভিন্নত রক্ষিত হয় নাই ; ইন্দ্রাদির চরিত্র-সমালোচনা-কালে পাঠকের তাহার প্রমাণ পাইবেন । - や3 عجب معم مجبوچی. গঞ্জিকা । অথবা তুরিতানন্দ বাবাজির আকড়।
- बांध्य्-डि-भशभग्न ७क निन बलिटलन | श्रीब्र ? अभि ठेशद्र औईक्रभ डॉषा कब्रिঅহে বসাহেব,তোমাযে কালেজ কালেজ । কলেজ কি না কায়ের পশ্চাদ্ভাগে লেঙ্গ f র্যার ইত্যর্থে কলেজঃ { মামেও:ষা?
কাজেণ্ড
