ভারতী শ্রা ১২৮) Tउज्ञानरुच्छ्ञ अमानिक बृङ्खलास्त्रा ਅਾਜਾਬ੍ਹ ا و واد মর্থ। পৃথিবীতে প্রথমে নিকৃষ্ট জন্তু এবং উত্তরোত্তর উৎকৃষ্ট হইতে উৎকৃষ্টতর | জন্তু স্বস্ট হইয়াছে, ইহাতে ত আর সংশয় { নাই ; এবং স্বষ্টির পূর্বাপর যোগ আছে ইহাও ত সেই রূপ অকাট্য ; অতএব পশুবিশেষের জ্ঞান যে শরীর-চু্যত হইলেই বিনষ্ট হয় ইহার প্রমাণাভাবে এই সিদ্ধান্তই যুক্তি সিদ্ধ হইতেছে যে, নিকৃষ্ট পশুর জ্ঞান মৃত্যুর পরে অপেক্ষাকৃত উৎকৃষ্ট পশু-দেহ পরিগ্রহ করে ; ক্রমে যখন প্রাকৃতিক জ্ঞান এবং যতই উচ্চতর সোপানে পদ-নিক্ষেপ করিবে তাহার সে ঔজ্জ্বলা ততই বৃদ্ধি | হইবে—ইহাই যুক্তি-সঙ্গত। তবে যদি এরূপ বল যে, বাৰ্দ্ধক্য দশ উপস্থিত হইলে জ্ঞানের ঔজ্জ্বল্য ক্রমশ হ্রাসই হয় বৃদ্ধি ত কই হয় না; তাহার উত্তর এই যে, ঘাত- | প্রতিঘাত স্থষ্টির একটি মূল-নিয়ম স্বতরাং ! অনতিক্রমণীয়; রাত্রিকালেও যেমন, বাৰ্দ্ধক্য ৷ দশাতেও তেমনি, জ্ঞানের ঔজ্জ্বল্য হ্রাস পাইবেই, কিন্তু তাহ বলিয় তাহার মূল । যে উন্নতি তাহ বন্ধ হইতে পারে না। ; ভূমি-সম্পত্তির উপস্বত্বের সাময়িক হ্রাস | বৃদ্ধিতে কিছুই আইসে যায় না, নিয়মিত রূপে স্থিত বৃদ্ধি হইতে থাকিলেই বলিতে পারা যায় যে, তাহার ক্রমশই উন্নতি হই- } তেছে । রাত্রি-অবসানে পর-দিবসে জ্ঞান উন্নতি লাভ করিবে, বাৰ্দ্ধক্য-অবসানে | পর-জীবনে জ্ঞান উন্নতি লাভ করিবে এটি ; (অর্থাৎ ঐশ্বরিক জ্ঞান নহে—স্বস্ট-জ্ঞান ) আপনার স্বতন্ত্র অস্তিত্ব বোধে অধিকারী হয়, তখন তাহা মনুষ্য-দেহ পরিগ্রহ করে । এস্থলে পশু-জ্ঞান এবং মনুষ্য-জ্ঞানের মধ্যে প্রভেদ এই যে, পশু-জ্ঞান মৃত্যুর পূৰ্ব্বেও যেমন মৃত্যুর পরেও তেমনি অজ্ঞাত-সারে উন্নতি-পথে নীত হয়—মনুষ্য জ্ঞান মৃত্যুর পূৰ্ব্বেও যেমন মৃত্যুর পরেও তেমনি জানিয়া ! শুনিয়া উন্নতিপথে চলিতে থাকে। জগতের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ উন্নতি-পথে চলিতেছে, এবং সেই পথের অনুসরণেই স্বস্ট-জ্ঞান মনুষ্যত্বে উত্তীর্ণ হইয় আপনার স্বতন্ত্র অস্তিত্ব-বোধ প্রাপ্ত হুইয়াছে,—অর কি এখন সে-জ্ঞান সৰ্ব্ব-সেবা উন্নতি-পথ পরিত্যাগ করিতে পারে ? যখন জ্ঞান পরি ! ক্ষুট হয় নাই তখন তাহার ক্রমশই উন্নতি 1হইয়াছে, আর যেই তাহা পরিস্ফুট হইল { अभनि उiशब्र उंब्रउिब १५ झक इहेश { ऋझे-छान छैङ्गठित्व जैछ cगांभीएन डैडीौ{ s ol হইলে স্বতন্ত্র অস্তিত্ব-বোধে সমুজ্জ্বল হয়; ... 'a-a-row যাইবে ইহাও কি কথম হইতে পারে ? : বন্ধ হইতে পারে না । কথ। এই ঘাতপ্রতিঘাতের মধ্য দিয়া জগতের প্রকৃত উন্নতি অপ্রতিহত-ভাবে চলিতেছে,-ত’ ৷ নহিলে জগৎ এত দিনে কোনকালে বি- } নাশ পাইত। মনুষ্য-জ্ঞানের অভিব্যক্তি ! এবং অনন্ত উন্নতি বিষয়ে আমাদের এই যে স্থির-সিদ্ধান্ত ইহা আমরা অবরোহ প্র৭ালী অনুসারে প্রাপ্ত হইয়াছি—এটি যেল ; মনে থাকে। পূর্বে আমরা বলিয়াছি । “প্রত্যক্ষ হইতে অনুমানে আরোহণ—ইহই আরোহ প্রণালী; প্রজ্ঞা হইতে যুক্তিতে অব } রোহণ—ইহাই অবরোহ প্রণালী।" প্রজার গোড়ার কথা এই যে জগতের ঘত কিছু :
পাতা:ভারতী ১২৮৫.djvu/১৮৭
অবয়ব