৩৫শ বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা। ત્રિ যাত্রা করিয়াছৈন এবং রাজ। স্বাসনারায়ণ সাজাদার সহিত যোগদান করিয়াছেন। এ সংবাদে ইংরাজ পক্ষ কিছু বান্তিব্যস্ত হইলেন। ক্লাইব তদণ্ডেই রামনাপামুণকে তিরষ্কার করিয়া পত্র দিলেন কিন্তু পত্রে।ত্তবে রামনারায়ণ জানাইলেন যে সংবাদ সস্ট্রৈপ মিথ্যা এবং প্রাণপণে তিনি পাটনা লক্ষ করবেন ইঠাই ঠাহীর দৃঢ় পণ । so বস্তুতঃ বামনাবায়ণ দুষ্ট নৌকায় পা দিবাব (5%: কি • না সে সম্বন্ধে a sষ্ঠাসিকগণেব মধ্যে যথেষ্ট মতভেদ দেখা মৃfয় | রামনারায়ণ ক্লাই বেব ?ে অপেক্ষা করিতেছিলেন এবং সময়তিথাতের জন্ত নানাছলে সাজাদাব মনস্তুষ্টি কলিতেছিলেন মাত্র । রামনারায়ণের ইহা ভিন্ন গত্যন্তয় ছিল না । পাটনা মুরক্ষিত ছিলনা ; সৈন্তসংখ্যা অত্যন্স এবং বামনারায়ণ মুর্শিদাবাদ দরকার বা ইংরাজদিগের নিকট হইতেও কোন সংবাদ পান নাই। অনন্তোপায় হইয়া তিনি কুঠার অধ্যক্ষ আমি সাহেবের মত চা ওয়াতে শাময়ট উত্তর দিলেন যে, যদি সাহায্য সময়মত পৌছে তবে তিনি কুঠতে থাকিবেন নতুবা চন বঙ্গ দেশাভিমুখে যাত্রা করিবেন। রমিনারায়ণ যত দিন পারেন তত দিন সাজাদাকে প্রতারণা করিতে থাকুন এবং অবশেষে যtছ তিনি ভাল বোধ করেন তাহাই করিতে পারেন । রামনারায়ণ মিরজাফর ও ইবকে যতশয় সম্ভব পাটনা পৌছবার জষ্ঠ অনুরোধ পত্র পাঠাইলেন কিন্তু সঙ্গে, সঙ্গে সাজাদার নিকটে দূতু প্রেরণ করিতেও ক্রটি করিলেন না । o s করিতেছিলেন সম্ভবতঃ কোম্পানীর দেওয়ানী ।
- তথায়
Seo সাজাদ কৰ্ম্মনাশা পার হইয়াছেন এই সংবাদ পাটনা পৌfছবামাত্র অমিয়ট ও কুঠার অন্তান্ত লাহেবের পাটনা পরিত্যাগ করিলেন । অবস্থা শোচনীয় দেখিয়া রামনারায়ণ" সাজাদার শিবিরে উপস্থিত হইলেন। র্তাহার যথোপযুক্ত আদর অভ্যর্থন হইল। তাহাকে খেলাৎ প্রদান করা হইল এবং সাজাদা তাহাকে বেহারের শাসনকৰ্ত্তার পদে বঙ্গল রাখিলেন। চতুর রামনারায়ণ ভুলিবার পাত্র ছিলেন না। শিবিরে অবস্থান কালীন সাজাদার সৃৈষ্ঠাবলীর ও মিত্ৰগণেব ব্যবহার পধ্যবেক্ষণে র্তাহার প্রতীয়মান হুইল ষে, সাজাদার পক্ষাবলম্বন কিছুতেই • সমীচীন চইবে না। কয়েকদিন ছাউনিতে অতিবাহিত করিয়া তিনি পাটনায় প্রত্যাগমন করিয়া যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হইতে লাগিলেন। সাজাদার সৈন্ত পাটনার সম্মুখীন হইলেও তিনি নান ছলে আরও কয়েক দিন কাটাইয়া দিলেন। নৌরেীজ উৎসবের জন্ত ও সাজাদার কয়েক দিন বিলম্ব হইল। পরিশেষে রামনারায়ণ যখন ক্লাইব ও ছোট নবাবের নিকট হইতে সংবাদ পাইলেন, তখন তিনি প্রকাশ্য ভাবে সাজাদার শত্রু তা করতে লাগিলেন। বাদসাহী সৈন্ত, নগর আক্রমণে বিফল মনোরথ হইয়া নগর অবরোধ করিল, কিন্তু কোন প্রকারেই কৃতকাৰ্য্য হইতে পারিল না। ইতি মধ্যে কর্ণেল ক্লাইব প্রেরিত একদল সৈন্ত পাটনায় পৌছিল ; সাজাদ। তখন পাটনা অবরোধ ও গ্রহণের আশা পরিত্যাগ করিয়া পল্টন পরিত্যাগ করিলেন। পথিমধ্যে সাজাদার সহিত ফরালী বীর লর সাক্ষাৎ হওয়াকে ল সাজুদাকে পাটন প্রত্যাগমনে অনুরোধ করিলেন। কিন্তু ইতিমধ্যে সাজাদার
