পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৯১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৫শ বর্ষ, নবম সংখ্যা । tાના অধিকার করিয়tছ। তোমার সমকালীন ও বিশেষতঃ উত্তরকালীনবুধার্জিত-বুদ্ধি শিক্ষিতসম্প্রদায় তোমাকে, রাgমুকুট প্রদান করিয়া তোমার জয়ধ্বনি: কবিয়া আসিড়েছে। যাহারা আবহমান কাল, হিন্দুজাতির মনোরাজ্যে নিৰ্ব্বিবাদে রাজত্ব আসিয়াছেন, তুমি তাহাদিগকে পবাজয় করিয়tছ, এতএব তুমি রাজার রাজা । তোমার জয়পতাকা তাছাদেরই স্বাধিকার ক}রয়া শঙ্করাচার্য্যেরঞ্জর্শনিক সিদ্ধান্ত । bఆసి মধ্যে সেই যে উত্তোলিত হইয়াছে, তাহ{ श्रृंउिठ श्हेण न ; निवृङ ७ीकडांप्यहे উড়ীয়মান রছিয়াছে। পূৰ্ব্বে যে ভারতবর্ষায়েরা তোমাকে পরম শত্রু বলিয়া জানিতেন, তদীয় সস্তানের অনেকেই এখন তোমাকে পরম বন্ধু বলিয়া বিশ্বাস করিতেছেন সন্দেহ নাই। কেবল ভারতবর্ষীয়দিগের বন্ধু কেন, তুমি জগতের বন্ধু।” ঐশশিভূষণ বসু। শঙ্করাচার্য্যের দার্শনিক সিদ্ধান্ত । . (গ । ব্ৰহ্মজ্ঞান বিষয়ে শ্রুতি স্মৃতি, প্রত্যক্ষ এবং অনুমানদির প্রামাণ্য বিচার । অপরদিকে আত্মা বা ব্ৰহ্ম যদি স্ব প্রকাশই হয়, এবং আত্ম-প্রত্যয় দ্বারাই যদি আত্মা বা ব্রহ্মের অস্তিত্ব সিদ্ধ হয়, তবে আত্মজ্ঞান বা ব্ৰহ্মজ্ঞান লাভের জন্ত শাস্ত্রাদির আলোচনায় প্রয়োজন কি ? শঙ্কর তাছার স্বত্রভাস্থ্যের প্রথম স্থত্রেই বলিতেছেন :–“ব্ৰহ্ম যদি আত্মারূপে লোক-প্রসিদ্ধই হন, তবে তাহাত সকলেরই জান আছে । অতএব ব্ৰহ্ম লোকের sिछांनांझ ञtशt१|ा। कि ढ उांश नग्न, उtशंज्ञ বিশেষত্ব সম্বন্ধে লোকের মধ্যে অসংখ্য বিরুদ্ধ মত রহিয়াছে। যথা, অশাস্ত্রজ্ঞ লোক এবং লোকায়তিকের ( চাৰ্ব্বাকৃ ) বলে যে চৈতন্তযুক্ত দেহমাত্রই আত্মা।’ বিরোধীরা কেহ বলে ‘চেতনাযুক্ত ইঞ্জিয়সমষ্টই আত্মা’ । কেহ বলে, “মনই আত্মা’ । কেং বলে, ‘ক্ষণিক-বিজ্ঞান-মাত্রই আত্মা ।” ৰেং . বলে, “শুন্তই আত্মা’। কেহ নৈায়িকা)ি वप्ण, “ज्राज्र (लह इहेर७ বেদ ভিন্ন, সংসারী, কর্তা, এবং ‘ভোক্তা’। কেহ (সাঙ্খা ) বলে, “আত্মা কেবল ভোক্তাই, কৰ্ত্ত নয়’। কেহ ( যোগমত ) বলে, “আত্মা হইতে ভিন্ন, সৰ্ব্বজ্ঞ এবং সৰ্ব্ব-শক্তিমান ঈশ্বর আছেন। কেহ কেহ ( বেদান্তী ) বলে, ‘ভোক্তার আত্মাই ঈশ্বর। এইরূপে নানা প্রকার ভ্রম-সঙ্কুল যুক্তি এবং শাস্ত্রবাক্য আশ্রয় করিয়া লোকে আত্মা সম্বন্ধে অসংখ্য বিরুদ্ধ মত পোষণ করিতেছে। বিনা বিচারে এসকল বিরুদ্ধ মতের যে কোন একটা আশ্রয় করিলে পরমার্থ হানি এবং অনর্থ-প্রাপ্তি অবশুম্ভাবী।” শঙ্করের মতে শাস্ত্র প্রমাণ দ্বারা বিশেষতঃ বেদান্ত-বাক্যের আলোচনা দ্বারাই ব্ৰহ্মজ্ঞান লাভ হয় —“শাস্ত্রাদেব প্রমাণাৎ জগতে জন্মাদিকারণং ব্রহ্মাধিগম্যতে।” তিনি এতৎ সম্বন্ধে শ্রুতি-প্রমাণ উল্লেখ করিতেছেন :– *নাবেদবিন্মস্থতে তুং বৃহস্তং”—“আবেদবিৎ ব্ৰহ্ম মননে অসমর্থ”-(স্বত্রভাষা-অ'পা-১স্ব-৩)। তাহার মতে বেদ অপৌরষেয়