পাতা:ভারতী ১৩১৮.djvu/৯২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ᎿᏄ& • ఫిf বৰ্ত্তী সাধারণ বস্ত সুখ-দুঃখ-মোহাত্মক ত্রি গুণ ‘প্রধান’। মৃত্তিকাদির দৃষ্টান্তেই অনুমিত হয় যে তাহী স্বয়ং অচেতন হইয়া, চেতন জীবের পুরুষাৰ্থ সাধনে প্রবৃত্ত ।” সাংখ্যদিগের এই কথার উত্তরে শঙ্কর বলিতেছেন, কৃষ্টাস্ত-বলে স্থির করিতে হইলে দেখা যায় – কুলাল বা কুম্ভকারাদি চেতন পুরুষ দ্বারা অধিষ্ঠিত না হইলে, অচেতন মৃত্তিকাদি পুরুধার্থ-সাধন-যোগ্য কোন পৃথকৃ বস্তু-বিশেষ ( বিকার ) রচধা করে না। সংসারে দেখা যায়-গুহ, প্রাসাদ, শয্যা, আসন, এবং বিহার-ভূমি প্রভৃতি সকলই প্রজ্ঞাবা শিল্পী দ্বারা সময়োচিত মুখ-প্রাপ্তি, এবং দুঃখ পরিহারের উপযোগিতানুসারে রচিত হয় । এই বিশ্ব-ব্রহ্মীওও দেখা যায় নানা কৰ্ম্মফল ভোগের উপযোগী। এই পৃথিব্যাদি বাহ এবং অধ্যাত্মিক পদার্থ সকল, এবং নীনাछांडीग्न श्रृंग्रेौब्रानि, म कठहे सृथांश्ॉtन जग्निटव*ि ठ বিবিধ অবয়বযুক্ত,—নানাবিধ কৰ্ম্মফল ভোগেব উপযোগী। এই দৃপ্ত জগৎ-রচনা যাহা অতি বিখ্যাত প্রজ্ঞাবান শিল্পীর ও কল্পনার • গোধূলি সিদূর-মেঘ স্বন্দর কেমন । নাই কিন্তু গুণ লেশ তার ;– छौिं। • ' ! ઠનો, ^ లి), অগোচর, অচেতন'প্রধান’ স্বার *** ভোগের উপযোগী। এই দৃপ্ত জগৎ-sণ যাহা • অতি বিখ্যাত-প্রজ্ঞাবান শিল্পী ও কল্পনার অগোচর, অচেতন ‘প্রধান’ দ্বার কিরূপে তাহ সম্ভব হইরে । অচেতন লোষ্ট্র-পাষাণাদিতে কখনও এরূপ রচনাকৌশল দৃষ্ট হয় না। কুম্ভকারাদি প্রজ্ঞাবান শিল্পীদ্বারা অধিষ্ঠিত হইলেই মাত্র সাজকথিত মৃত্তিকাদিতে বিশিষ্ট-আকার-যুক্ত রচনা দৃষ্ট হয় । অতএব সাথেfাক্ত দৃষ্টান্ত অনুসারেই অচেতন প্রধানের' উপরে চেতন অধিষ্ঠাত বা ঈশ্বরের প্রয়োজন হয়। এইরূপ বিচার শ্রুতির বিরোধী হওয়া দূরে থাকুক, বরং শ্রুতির অমুকুল । কারণ এইরূপ বিচার দ্বাৰা (Argument form design and adaptation ) জগতের কারণ চৈতন্তময় পুরুষ বা ঈশ্বর বলিয়াই প্রতিপন্ন হয়। এইজন্যই স্বত্র করা হইয়াছে :–“জগংরচনা অসম্ভব অতএব জগৎকারণ অচেতন'প্রধান’, এরূপ অম্বুমান করা যায় না ।” ঐদ্বিজদাস দত্ত । রূপ ও গুণ। > প্রাবৃটের গাঢ়কৃষ্ণ অত্র রূপহীন ; হৃদে, কিন্তু, কিবা গুণ ধরে ! অঁর্থি ছলি? মুহূর্তে মিলায়,— বরষিয়া সুশীত সলিল, তা’র পরই) নিবিড় আঁধার! : নিখিলের দাহ তৃষা হয়ে ! - * . , - . . . আজি । - - নয়নের দৃষ্টিমাঝে আছিলে যখন, অশনীর তোমা’, মরি, পূজিতেছি এণে । সশরীরী মুৰ্ত্তি তৃব পূজেছিন্থ তবে = দেহের সম্বন্ধ আজ গিয়াছে মুছিয়' ; দৃষ্টির বৃদ্ধিয়ে তুমি গিয়tছ এখন, . . . চ নিষ্কামু পুজি, গে, ছোমান্তোনে অঙ্গ দি ! ঐবিভূতিভূষণ মজুমদার ।