नश्किe-डटांन्द्धcडठइा कन्न्द्धि পূর্বক ঘাটের শৈলশিখরমালা-সমাচ্ছন্ন, অনন্ত অসীম ভারতমহাসাগরের ফেনিল উৰ্ম্মিমালা-ধৌত, মলয়ানিল-সেবিত-তটভূমি দক্ষিণ-ভারতের প্রাকৃতিক সৌন্দৰ্য্য যেমন মনোরম, ইহার ভাস্কৰ্য্য, মন্দির-স্থাপত্য ও শিল্পেশ্বৰ্য্য তেমনই মহান ও গরীয়ান। উত্তর-ভারতের হিমাচলের হিম-সাগরের শুভ্ৰ ঢেউ যেমন মনোহর, দক্ষিণ-ভারতের অনন্ত অসীম নীলাম্বু সাগরের উৰ্ম্মিমালার নৰ্ত্তন তেমনই প্ৰাণ-মাতান। প্রকৃতির ঐশ্বৰ্য্যে গরীয়ান দক্ষিণ-ভারতের পূর্ব ও দক্ষিণ উপকূল ওয়ালটেয়ার হইতে রামেশ্বর ও কুমারিকা পৰ্যন্ত বিস্তৃত। এই ভূখণ্ড অন্ধ এবং তামিলদেশ নামে পরিচিত। এই তামিল জাতি ভারতের সংস্কৃতির ইতিহাসে অতি প্ৰাচীন জাতি, ইহা প্রাগৈতিহাসিক যুগ হইতে একটি বিশিষ্ট ভাষা, সাহিত্য ও সভ্যতার উত্তরাধিকারী । আৰ্য-ব্ৰাহ্মণ্য-সভ্যতা উত্তর-ভারতে ক্রমশঃ প্রসার ও প্রতিপত্তি লাভ করিলে, ভারতের প্রাচীনতম অনাৰ্য্য জাতি তাহদের বৈশিষ্টা ও সংস্কৃতি লইয়া ক্রমশঃ দক্ষিণ-ভারতে আশ্রয় গ্ৰহণ করে। পরবত্তী কালে দক্ষিণদেশের তামিল জাতি আৰ্য-ব্ৰাহ্মণ্য-সভ্যতা ও সংস্কৃতির ধারা গ্ৰহণ করিয়া আৰ্য্য ও অনাৰ্য সভ্যতার মিলনে এক অপূর্ব কৃষ্টির সৃষ্টি করেন। উত্তর-ভারতে হিন্দু-ব্ৰাহ্মণ্য-ধৰ্ম্ম ও সাধনার যে সমস্ত রূপ ও পদ্ধতি বহু শতাব্দী পূর্বে লোপ পাইয়াছিল, ROR
