পাতা:ভারতের দেব-দেউল - জ্যোতিশ্চন্দ্র ঘোষ.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

व्थांड्ळूज्ञां८ट्रांन्झ cन्ञ्ठ्ल অজন্তা, ইলোর, কোণারক, তাজ, ভুবনেশ্বর, মাদুর, আবু, মহাবলিপুরম, বাঘ ও তাঞ্জোর প্রভৃতির কারুকাৰ্য্যের ও শিল্পের মহিমার সহিত খাজুরাহের গরিমাও উল্লেখযোগ্য। মধ্যভারতের অন্তর্গত ছত্তরপুর ষ্টেট এক অতি দুৰ্গম প্রদেশে খাজুৱাহে অবস্থিত। দূর বনচ্ছায়ে লোকচক্ষুর অন্তরালে ইহা যেন এক প্রকার আত্মগোপন করিয়া আছে। খাজুৱাহোর শিল্পেশ্বৰ্য্য। কিন্তু বিশ্বের শিল্পরসজ্ঞ সুধীগণের অনুসন্ধিৎসু দৃষ্টি এড়াইয়া যায় নাই। একবার যিনি দেখিয়াছেন, তিনিই মুগ্ধ হইয়াছেন ; এই কালজয়ী মনোহর পাষাণের উপরের কারুকাৰ্য্যদর্শনে দর্শকমাত্রেই বিস্মিত ও পুলকিত, তাহদের প্রশংসায় সারা বিশ্ব মুখরিত হইয়াছে, সে উচ্ছসিত স্তুতিগানে ভারতীয় কলার প্রত্যেক ভক্ত ও পূজারীর চিত্ত গৌরবে ও আনন্দে পূর্ণ হািদয়া যায়। ভারতীয় শিল্পীরা পাষণে যন্ত্রের আঁচড় দিয়া এবং তুলির রেখাপাত করিয়া ভারতের ধৰ্ম্মশাস্ত্র ও সমাজনীতির মৰ্ম্মকথা জনসাধারণের, বিশেষতঃ নিরক্ষরদের চিত্তমধ্যে এমন সহজ ও সরল ভাবে অঙ্কিত করিয়া দিতেন যে, শত-সহস্ৰ বাক্য বা রচনার দ্বারা তাহা তেমন সহজে প্ৰকাশ করা যায় না। সেই জন্যই ফাগুসান সাহেব ভারতবর্ষের ইতিহাস লিখিবার সময়ে বলিয়াছেন যে পৰ্বত- ও মন্দির-গাত্রে ক্ষোদিত লিপি ও ভাস্কৰ্যই \98