বঙ্কিমচন্দ্র bॉशिंथांव्र ' .&8şı জেলায় বন্ধুলী হন। ম্যালেরিয়া রোগের প্রভাবে সে স্থান হইতে ছুটী লইয়া উহার গৃহে প্ৰত্যাবৃত্ত হইতে হইল। কঁটালপাড়ায় অবকাশকালে তিনি “রাধারাণী” ও “কৃষ্ণকান্তের উইল” রচনা করিতে, লাগিলেন । ১৮৭৬ খৃষ্টাব্দের মার্চ মাসে বঙ্কিমচন্দ্ৰ হুগলীতে ডেপুটী নিযুক্ত হন। এখানে তিনি দীর্ঘ পাঁচ বৎসর যাপন করিয়াছিলেন। কর্তৃপক্ষ তাহার। কৰ্ম্মকুশলতায় সন্তুষ্ট হইয়া সমগ্র জেলার ভারই তাহার হস্তে সমৰ্পণ, করিয়াছিলেন । এই সময়ে বঙ্কিমচন্দ্রের বঙ্গসাহিত্যের সাধনা নানা প্ৰকার উপাদেয় রত্ন প্রসব করিতে লাগিল । ভারতীয় ভাণ্ডার বহুবিধা 凸 الـ ـبـا r r vr LTCTCLSLLLL L GG LG SLLLL L SLL LSLSLL SLC L0MSLLLLLSLS r- T ayrılıp mui'dir.Turur. r ജത്ത ܕܸܡܪ̈ܫܗܫܐ ܚܕ হইতে নিঃস্থত। বাঙ্গালা সাহিত্যের থাতে প্ৰবল জলোচক্ষুস দেখা দিল। উত্তরঙ্গালে মহাদের মধুময়ী লেখনী হইতে অপূর্ব রচনামাধুৰ্য উৎসারিত হইয়াছিল, সেই সকল স্বনামধঙ্ক BDD TOSuDDD DDDD BDDSDD BBB BDBDDBu DBBDB SS BDDB BBS হেমচন্দ্ৰ বন্দ্যোপাধ্যায়, রামদাস সেন, অক্ষয়চন্দ্র সরকার প্রভৃতি দেশবিশ্রুত লেখকগণ নবোৎসাহে বঙ্কিমচন্দ্রের পার্থে দাড়াইয়া জননীর পূজার অর্ঘ্য সংগ্ৰহ করিয়া আনিতে লাগিলেন। বঙ্কিমচন্দ্রের প্রবৰ্ত্তিত বঙ্গসাহিত্য তুষারকিরীটি হিমাচলের ন্যায় আজ যে অভ্ৰভেদী হষ্টয়া উঠিয়াছে, বঙ্কিমচন্দ্রের “বঙ্গদর্শনে।” তাহার প্রথম সুত্রপাত ও ক্রমপরিণতি। “বঙ্গদর্শনই।” বাঙ্গালা সাহিত্যে যুগান্তর ঘটাইয়াছিল। বঙ্গসাহিত্যের তুষারকিৰীটী শৈলসম্রাট স্বয়ং "বঙ্গদর্শন।” প্রথম বৎসর “বঙ্গদর্শনের” গ্ৰাহকসংখ্যা প্রায় দেড় হাজার হইয়াছিল। ১২৮১ সালে উহার গ্ৰাহকসংখ্যা দুই সহস্র হয়। পরে উহা কমিয়া গিয়া ষোল শত গ্ৰাহকে দাঁড়াইয়াছিল। সে সময়ে বাঙ্গাল মাসিকের এরূপ সমাদর নিশ্চয়ই cशोद्भवन विश्। 'दक्দর্শন” চারি যৎসরকাল সম্পাদনের পর বঙ্কিমচন্দ্ৰ উহ উঠাইয়া দিয়াছিলেন। ১২৮৪ সালে সঞ্জীবচন্দ্ৰ উহায় সম্পাদনভায় গ্ৰহণ করেন । ১২৯৭ সালে তিনিও উহার সম্পাদকতা পরিত্যাগ করেন। এমন উৎকৃষ্ট মাসিকখানি বন্ধ হইবার কতকগুলি কারণ ঘটিয়াছিল। শুনা যায়, “বঙ্গদর্শন” পরিচালনা ব্যাপারে আত্মীয়বিরোধ ঘটিয়াছিল, আরও একটা কারণ, ছিল, প্রবন্ধলেখকগণের মধ্যে কেহ কেহ প্রবন্ধের মূল্যও দাবী করিয়াছিলেন। বঙ্কিমচন্দ্র প্ৰবন্ধ ক্ৰয় করিতে সম্মত ছিলেন না। ,
