পাতা:ভারত-প্রতিভা (প্রথম খণ্ড) - সতীশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়.pdf/২৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२९२ ' , ऊाझाङ-eअङिख्ा বাড়ী বাইতেছিলেন, সেই সময় বিকল্যাণ্ড সাহেব তাহার সহিত দেখা করিয়া আপোষে ব্যাপারটা মিটাইয়া লইবার জন্য ইঙ্গিত করিলেন। পরিশেষে স্থির হইল, সাহেব তাহার মন্তব্যের প্রত্যাহার করিবেন, বঙ্কিমচন্দ্রও স্বীয় পত্রের প্রত্যাহার করবেন। সেই কথামত কাৰ্য্য । হুইল । তদবধি বঙ্কিমচন্দ্রকে বিকল্যাণ্ড সাহেব শ্রদ্ধার চক্ষে দেখিতেন, , উভয়ের মধ্যে একটা সৌহৃদ্যও জন্মিয়াছিল। পৃথিবীতে যাহারা অবিনশ্বর কীৰ্ত্তি রাখিয়া গিয়াছেন, তীহাদের সকলেরই পিতৃমাতৃভক্তি অতুলনীয়। বঙ্কিমচন্দ্রের পিতৃমাতৃভক্তিও BBBB DDD SS BDBBD DD BDBDBBB iDDi iODEE DDSS দেখিতেন যে, তিনি যে কক্ষে থাকিতেন, তথায় পাদুকা লইয়া প্ৰবেশ করিতেন না । যে শয্যায় তাহার পিতৃদেব শয়ন করিতেন, যে আসনে উপবেশন করিতেন, কদাপি সে শয্যা, সে আসন অথবা তাহার ব্যবহৃত বস্ত্ৰাদি ব্যবহার করিতেন না। সে সকল ፵ፃፃቁ{ আঁহার নিকট অত্যন্ত পবিত্ৰ বলিয়া বোধ হইত। পিতা কোনও কাযে ব্যস্ত থাকিলে, বড় গলা করিয়া তাহাকে ডাকিতে পারিতেন না। ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রেট হইয়া সৰ্ব্বপ্রথম যখন তিনি কৰ্ম্মস্থল যশোহরে গমন করেন, সেই সময় গঙ্গাজলে মাতার ও পিতার পাদোদক শিশি ভরিয়া লইয়া গিয়াছিলেন। বিংশ শতাব্দীর পুত্ৰগণ বঙ্কিমচন্দ্রের এই অপূৰ্ব্বপিতৃমাতৃভক্তি স্মরণ রাখিলে ধন্য হইতে পারেন। বঙ্কিম-জীবনীলেখক এই ঘটনার বর্ণনা করিতে গিয়া লিখিয়াছেন, জননী বলিলেন, , ‘কপ্‌লি কি! গঙ্গাজল আমার পায়ে ঠেকালি ? বঙ্কিমচন্দ্ৰ ছল ছল নম্বনে বলিলেন, “মা, তোমার চেয়ে কি গঙ্গা বড় ?” এক দিন স্বয়ার সাগর,